সোনা পছন্দ করেন না, এমন মানুষ খুব কমই আছেন। শুধু মহিলারা নন, পুরুষরাও অনেকেই সোনা ব্যবহার করতে ভালবাসেন। সোনা শুধু গয়না হিসেবেই নয়, ভবিষ্যতের পুঁজি হিসেবেও কাজে লাগে। অনেকেই মনে করেন যে দামি গ্রহরত্ন যেমন জীবনের সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়, ঠিক তেমনই তার সঙ্গে সোনা ছোঁয়ানো থাকলে তার কাজ দ্বিগুণ হয়ে যায়।
সকলেরই জীবনে কিছু না কিছু সমস্যা থাকে। কোনও সমস্যা ছোট তো কোনও সমস্যা বড়। তবে অনেক ক্ষেত্রেই সোনা মানুষের অনেক সমস্যার সমাধান করে দিতে পারে, এমনটাই মানেন জ্যোতিষবিদরা। সোনা সঠিক ভাবে ধারণ করতে পারলে ছোটবেলার পড়াশোনা থেকে দাম্পত্য সমস্যা, সব কিছু থেকেই মুক্তি পাওয়া যাবে। সমস্যাবহুল জীবনে চলার পথে একটু সোনা সমাধানের পথ দেখায়।
দেখে নেওয়া যাক সোনা ধারণ করার সঠিক নিয়ম:
ছোট বয়সে পড়াশোনার ক্ষেত্রে সোনার ব্যবহার: লেখাপড়া করা ছাত্রছাত্রীদের যদি ছোট্ট একটা সোনার মাদুলি বানিয়ে তাতে ইষ্টদেবতার ফুল দিয়ে গলায় পরিয়ে দেওয়া হয়, তা হলে সন্তানের লেখাপড়ার প্রতি একাগ্রতা বেড়ে যায় এবং সুন্দর সুস্থ জীবনযাপন করতে পারে।
দাম্পত্য সমস্যা কাটাতে সোনার ব্যবহার: দাম্পত্য সমস্যা কাটাতে ছোট্ট একটি সোনার লকেট বা সরু সোনার চেন পরলে, অনেক ক্ষেত্রেই দাম্পত্য কলহ কমে যায়। জীবন সুখ-শান্তিতে ভরে থাকে।
আরও পড়ুন: জ্যৈষ্ঠী পূর্ণিমার নির্ঘণ্ট ও সময়সূচি
অনামিকায় সোনা পরার উপকারিতা: অনামিকায় সোনার আংটি ধারণ করলে নানা রকম সমস্যা থেকে শুধু মুক্তি পাওয়া যায় তা নয়, জীবনে সাফল্যের শিখরে পৌঁছনো যায় খুব সহজেই। বৃহস্পতি তুঙ্গে রাখতে অনামিকায় সোনা ধারণ করার পরামর্শ দেন জ্যোতিষবিদরা।
কর্মে উৎসাহ ও আত্মবিশ্বাস বাড়াতে সোনা:
সঠিক ভাবে সোনার ব্যবহার মানুষের আত্মবিশ্বাসকে বাড়িয়ে তোলে এটাই মনে করেন জ্যোতিষবিদরা। একটু সোনার ব্যবহার কর্মে উৎসাহ ও আত্মবিশ্বাস প্রচুর বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে।