শুক্রের বিরোধিতায় কোন রত্ন, উদ্ভিদ বা ধাতুর ব্যবহারে কী প্রতিকার হতে পারে দেখে নেওয়া যাক:
শুক্রের রত্ন হীরা। বিশেষত নীলাভ হীরা শুক্রের বিশেষ প্রিয়। এ ছাড়া ফিরোজা, ফিকে রংয়ের নীলা, শ্বেত প্রবাল, শ্বেত মর্মর প্রভৃতিও শুক্রের রত্ন।
শুক্রের ধাতু প্ল্যাটিনাম, রূপা, রাং, নিকেল প্রভৃতি।
শুক্রের উদ্ভিদ রামবাসক, তমাল, আমলকি, চাঁপা, যজ্ঞডুমুর, যুঁই, বেল, রজনীগন্ধা, গন্ধরাজ প্রভৃতি।
এখন দেখে নেওয়া যাক কোন সমস্যায় কী প্রতিকার করণীয়:
বিরুদ্ধ শুক্রের জন্য স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কে বিঘ্ন হলে প্ল্যাটিনাম কিংবা স্বর্ণমিশ্রিত রূপার আংটিতে হীরা কিংবা শ্বেত প্রবাল অথবা ফিরোজা ধারণ করলে তার প্রতিকার হয়ে থাকে।
আরও পড়ুন : মেষ রাশির পুরুষের প্রেম, বন্ধুত্ব ও বিবাহ কেমন হবে
শুক্র বিরোধী হলে সাংসারিক বা পারিবারিক অশান্তি উপস্থিত হলেও হীরা বা শ্বেত প্রবাল ধারণে ফল হয়।
শুক্রের বিরোধিতায় যৌনতা বা প্রজননে বিঘ্ন হলে প্ল্যাটিনাম কিংবা রূপার উৎকৃষ্ট মুক্তো কিংবা শ্বেত প্রবাল ধারণে শুভ ফল হয়।
শুক্রের বিরোধিতায় স্বাস্থ্যহানি হলেও শ্বেত প্রবাল বা মুক্ত ধারণ করা চলে। এ ক্ষেত্রে রামবাসকের মুল, আমলকীর বীজ, যজ্ঞডুমুরের মূল-ও ব্যবহার করা চলে।
শুক্র বিরুদ্ধ হলে আসবাবপত্র, গৃহসজ্জা প্রভৃতিতে যত বেশি সম্ভব সাদা রং ব্যবহার এবং ফিকে নীল ও ফিকে সবুজ রঙের ব্যবহার বাঞ্ছনীয়।
সুগন্ধী দ্রব্য ও ফুলও বিরুদ্ধ শুক্রের প্রতিকারে সাহায্য করে।