নামের আদ্যাক্ষর ‘E’ হলেঃ-
১। নামের আদ্যাক্ষর ‘ই’ হলে জীবনটা সর্বদাই পরিবর্তনশীল হয়।
২। এদের জীবনে যে কোনও মিশ্র হালকা রঙের প্রভাব বেশি লক্ষ্য করা যায়।
৩। এরা সাধারণত সদা প্রাণচঞ্চল, বুদ্ধিমান, সরল ও চাপা স্বভাবের হয়ে থাকে।
৪। এদের মন সহজে বোঝা কঠিন। কখনো হাসছে তো কখনও গম্ভীর। অনেকটা খুঁতখুতে স্বভাবের।
৫। এরা খাবার-দাবার, জামা-কাপড়, সহ সব কিছু পছন্দ মতো না হলে তা পরিত্যাগ করতে মোটেও পিছপা হয় না।
৬। এদের কবি, সাহিত্যিক, কূটনীতিক, সমালোচক হিসাবে সমাজে প্রচুর জনশ্রুতি থাকে।
৭। এদের মধ্যে আবার বিপরীত তীব্র কামনা বাসনা, ভোগ বিলাসিতা প্রবল। এরা ভোগ বিলাসে লিপ্ত হলে তা থেকে বেরিয়ে আসা কঠিন।
৮। এদের ত্যাগে কোনও রকম বিশ্বাস থাকে না।
৯। এরা নিজের স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য যতরকম কূটকৌশল আছে তার সব দিকগুলি প্রয়োগ করে নিজের পাওনা কড়ায় গন্ডায় আদায় করার জন্য মরিয়া হয়ে ওঠে।
১০। আজীবন শত্রুপক্ষের চাপে পড়ে এদের জীবন দুর্বিষহ হয়ে ওঠে।
প্রতিকারঃ-
জীবনে চলার পথে অশুভ প্রভাব দুর করতে হালকা সবুজ, হালকা গোলাপী এবং ছাইরঙের ব্যবহার জীবনকে সুখ, শান্তি ও স্বাচ্ছন্দ্যে ভরিয়ে তুলবে।