প্রতীকী ছবি।
রোজ একটি করে ডিম খাওয়ার কথা অনেক চিকিৎসকই বলেন। বহু দেশে প্রাতরাশের মূল অঙ্গই হল ডিম। কারণ ডিমের মতো খাদ্যগুণ খুব কম খাবারেই থাকে। ভিটামিন, মিনারেলে ভরপুর এই খাদ্যটি নিয়ে তাই নানা রকম পরীক্ষা-নিরীক্ষাও চলে। কেউ ডিম সেদ্ধ করে খান, কেউ ভেজে। সেই সেদ্ধরও আবার নানা ধাপ হয়। কেউ পুরো সেদ্ধ করে খান। কেউ অর্ধেক। কেউ কেউ আবার কাঁচাই খেয়ে নেন ডিম। শরীরচর্চার ফাঁকে বিভিন্ন ফল-সব্জি দিয়ে বানানো স্মুদিতে ঢেলে দেন দু’টি কাঁচা ডিম।
কিন্তু ঠিক কোন ভাবে ডিম রান্না করে খাওয়া শরীরের জন্য সবচেয়ে ভাল? তা কি কেউ জানেন? সে উত্তর সকলের কাছে না থাকলেও, কী ভাবে ডিম খাওয়া শরীরের জন্য কম ভাল, তা নিয়ে সম্প্রতি আলোচনা শুরু হয়েছে।
হালের একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, কাঁচা ডিম খাওয়াই সবচেয়ে খারাপ। তাতে শরীরের ক্ষতি হয়, এমন নয়। কিন্তু তুলনায় কম পুষ্টি যায় শরীরে। ডিমের সব প্রোটিন ভাল ভাবে পায় না শরীর, যদি তা রান্না না করা হয়।
হালের একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, কাঁচা ডিম খাওয়াই সবচেয়ে খারাপ।
অনেকে ডিম বেক করেও খান। সকালে অভেনে বসিয়ে দেন ডিম। কিন্তু সেটিও খুব কার্যকর পথ নয় বলেই মনে করেন গবেষকরা। কারণ, এতে বাকি সব পুষ্টিগুণ থাকলেও, বেশি ক্ষণ তাপে থেকেভিটামিন ডি-র মাত্রা কিছুটা কমে যায়।
সাধারণ ভাবে সেদ্ধ করে কিংবা হাল্কা তেলে অল্প ভেজে ডিম খেলে শরীরের অনেক বেশি উপকার হয় বলেই দেখা গিয়েছে গবেষণায়।