সাদা তিল সুস্থ রাখবে শীতে। ছবি: সংগৃহীত।
উত্তুরে হাওয়ার পরশ এখনও শরীরে দোল দিয়ে যায়নি। তবে হিমের ফোঁটায় পা ভিজতে শুরু করেছে। শীতের আভাস দিচ্ছে প্রকৃতি। আলমারি থেকে গরম পোশাক বার করারও তোড়জোড় চলছে। শীতকাল মানেই যেমন নলেন গুড় আর জয়নগরের মোয়া, তেমনি এই ঋতুতে সর্দি-কাশিও ছিনে জোঁকের মতো পিছু নেয়। শীতকালীন রোগবালাই থেকে দূরে থাকতে ভরসা হতে পারে সাদা তিল। শীতে নানা সংক্রমণেরও প্রকোপ বাড়ে। তিল শরীর ভিতর থেকে গরম রাখে। কোনও সংক্রমণ কাছে ঘেঁষতে পারে না। এখন থেকেই যদি তিল খাওয়া শুরু করেন, তা হলে শীতে কী কী সুফল পাবেন?
১) তিলে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার থাকে। বিপাক হার বাড়িয়ে দেয় ফাইবার। তাই ডায়াবিটিস রোধে সাহায্য করে তিল। যে কোনও সংক্রমণে ডায়াবিটিকদের স্বাস্থ্য নিয়ে বেশি ভাবতে হয়। ফলে শীতের সময়ে ডায়াবেটিকদে বিশেষ ভাবে প্রয়োজন তিল।
২) শীতকালে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়। এই সময়ে জেল্লাও কমে যেতে পারে। তিলের তেল বাড়াতে পারে ত্বকের ঔজ্জ্বল্য। তাই এই সময়ে ত্বকের যত্ন নিতেও খেতে হবে তিল। তাতে ত্বক ভিতর থেকে সতেজ হয়ে ওঠে।
৩) তিল ক্যালশিয়াম এবং ফসফরাসে ভরপুর। এই খাদ্যটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে। ফলে এ সময়ে তিল খেলে ভাইরাসের সঙ্গে লড়াই করার ক্ষমতা বাড়ে। সর্দি-কাশি সহজেই হানা দিতে পারে না।