ইউরিক অ্যাসিড হলে সাবধান হোন। ছবি: সংগৃহীত।
অফিসের সহকর্মী থেকে পাশের বাড়ির প্রতিবেশী— শরীর কেমন আছে জানতে চাইলে অনেকেরই মুখে থাইরয়েডের কথা শোনা। ইদানীং থাইরয়েডের সমস্যা বৃদ্ধি পেয়েছে এই হারে। থাইরয়েড শরীরের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থি। সময় মতো চিকিৎসা না হলে ইউরিক অ্যাসিড ভোগাতে পারে। তাই এই অসুস্থতা নিয়ে বাড়তি সতর্ক থাকা জরুরি। ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখতে চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলা প্রয়োজন তো বটেই। পাশাপাশি রাত্রিকালীন কিছু অভ্যাসেও জব্দ হতে পারে এই রোগ। কী ভাবে বশে রাখবেন ইউরিক অ্যাসিড?
চিয়াবীজ
রাতে ঘুমোনোর আগে চিয়াবীজ খেতে পারেন। ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চিয়াবীজের জুড়ি মেলা ভার। ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা থাকলেও চিয়া বীজ খেতে পারেন। খাওয়ার কয়েক ঘণ্টা আগে জলে ভিজিয়ে রাখুন। তার পর খান। চিয়া বীজ ইউরিক অ্যাসিড জব্দ করে।়
নারকেলের টুকরো
নারকেল যে বিভিন্ন রোগের দাওয়াই, তা অনেকেই জানেন। ইউরিক অ্যাসিড সামলাতে ভরসা হতে পারে নারকেল। রাতে শোয়ার আগে এক টুকরো নারকেল খেতে পারেন। উপকার পাবেন। তবে কারও গ্যাসের সমস্যা থাকলে, রাতে নারকেল না খাওয়াই শ্রেয়।
কাজু
ইউরিক অ্যাসিডের ক্ষেত্রে কাজুবাদাম বেশ উপকারী। রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে ৪-৫টি কাজুবাদাম খেতে পারেন। ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা মাথাচাড়া দিয়ে উঠবে না।
কুমড়োর বীজ
কুমড়োর বীজ শরীরের জন্য কতটা উপকারী, সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। বিশেষ করে ইউরিক অ্যাসিডের রোগীদের জন্য এই বীজ ওষুধ হিসাবে কাজ করে।
(এই প্রতিবেদনটি সম্পূর্ণ সচেতনতার উদ্দেশে লেখা হয়েছে। ইউরিক অ্যাসিড থাকলে কখন কী খাওয়া জরুরি, সে বিষয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলা উচিত।)