প্রতীকী ছবি।
চারদিকে দূষণ যত বাড়ছে, ততই বাড়ছে হাঁপানির সংক্রান্ত সমস্যা। বিশেষ করে মরসুম বদলের সময়ে এ ধরনের কষ্ট বাড়ে। তা ছাড়াও হঠাৎ বৃষ্টি কিংবা নিম্নচাপেও কখনও কখনও বেড়ে যায় হাঁপানির সমস্যা। এ নিয়ে বিশ্বের নানা প্রান্তের মানুষ নাজেহাল হচ্ছেন। তাই হাঁপানি সংক্রান্ত সচেতনতাও বাড়ানোর প্রচেষ্টা দেখা যাচ্ছে। আজ, ৩ মে ‘বিশ্ব হাঁপানি দিবস’ হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
হাঁপানি সাধারণত এক বার হলে সম্পূর্ণ সারে না। এমনই বলা হয়ে থাকে। তবে হাঁপানির কষ্ট থেকে মুক্তি পেতে নানা জায়গায় নানা ধরনের টোটকা ব্যবহার করা হয়।
প্রাচীন সময় থেকে এ দেশে বিভিন্ন ঘরোয়া টোটকার উপর ভরসা রাখা হয়। কারও যেমন হালকা কষ্ট হয়, কারও কারও হাঁপানির কারণে রাতের ঘুম উড়ে যায়। নানা কাজে বিঘ্ন ঘটে। এমন পরিস্থিতিতে কিছুটা আরাম পেতে প্রাচীন সে সব টোটকায় ভরসা রাখতে পারেন।
প্রতীকী ছবি।
কোন তিনটি ঘরোয়া টোটকা হাঁপানিতে আরাম দিতে পারে?
১) ত্রিফলা দেওয়া চা বা কফি খেতে পারেন। তাতে অনেকটা আরাম পাওয়া যায়। যদি ত্রিফলার স্বাদ পছন্দ না হয়, তবে ত্রিফলা ট্যাবলেটও খেতে পারেন।
২) হলুদের নানা গুণ আছে। বিভিন্ন রোগে সাহায্য করে। তবে কাঁচা হলুদ খেলে খানিকটা কমে হাঁপানির কষ্টও। হলুদের প্রদাহ কমানোর ক্ষমতাই হাঁপাতিও আরাম দেয়।
৩) কর্পূরও কমাতে পারে হাঁপানির কষ্ট। তেলে কর্পূর গরম করে, তা বুকে মালিশ করা যেতে পারে। তাতে অনেকটা কমবে কষ্ট। মালিশ করার সঙ্গে সঙ্গে কিছুটা আরাম পাওয়া যেতে পারে।
এ ছাড়াও কয়েকটি বিষয় মেনে চলা জরুরি। ধূমপান বন্ধ করতে হবে। ঠান্ডা পানীয় খাওয়াও বন্ধ করা জরুরি। আর অতিরিক্ত বেশি মিষ্টি না খাওয়াও শ্রেয়।