ডোবা তেলে না ভেজেও মুখরোচক খাবার বানানো যায়। ছবি: সংগৃহীত।
মাঘের শীতে সন্ধ্যায় অফিস থেকে ফিরে ভাজাভুজি খেতে মন চায়। খেতে ভাল লাগলেও রোজ রোজ এই ধরনের খাবার খাওয়া শরীরের জন্য একেবারেই ঠিক নয়। তবে তার মানে এই নয় যে, সুস্থ থাকার জন্য মুখরোচক খাবার খাওয়া একেবারেই বন্ধ করে দিতে হবে। ডোবা তেলে না ভেজেও মুখরোচক খাবার বানানো যায়। সেই পদ্ধতিগুলি জেনে নিলে কোনও চিন্তা নেই।
এয়ার ফ্রায়ার
ফ্রেঞ্চ ফ্রাই, চিকেন উইংস, ভেজ পকোড়া— বাড়িতে এয়ার ফ্রায়ার থাকলে এই খাবারগুলি অনায়াসে তৈরি করে নিতে পারেন। তেলের খরচও কমবে। আবার শরীরের যত্ন নেওয়াও হবে। স্বাদেও বদল আসবে না। যথেষ্ট মুচমুচে খেতে হবে।
বেকিং
তেলেভাজা খাবার যত কম খাবেন, ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকবে। বরং বেক করা খাবার খান। বেক করা পদ কিন্তু কম সুস্বাদু হয় না। মাইক্রোওয়েভ অভেন কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন সুস্বাদু খাবার বানিয়ে ফেলুন। মাংস, মাছ কিংবা নানা ধরনের শাকসব্জিও বেক করে নিতে পারেন অভেনে।
গ্রিল
তেলেভাজার পরিবর্তে বেছে নিতে পারেন গ্রিল করা খাবার। খেতেও ভাল লাগবে, আবার একই সঙ্গে স্বাস্থ্যেরও যত্ন নেওয়া হবে। পর্দার তারকারা অনেকেই গ্রিলড খাবার পছন্দ করেন। গ্রিল করা খাবার খেলে ওজনও নিয়ন্ত্রণে থাকে।
ভাল করে তৈরি করলে সেদ্ধ খাবারই পাল্লা দেবে তেলেভাজার সঙ্গে। ছবি: সংগৃহীত।
সেদ্ধ
ভাজাভুজির বদলে সেদ্ধ খাবার খেতে অসুবিধা হতে পারে অনেকেরই। তবে ভাল করে তৈরি করলে সেদ্ধ খাবারই পাল্লা দেবে তেলেভাজার সঙ্গে। শাকসব্জি থেকে সামুদ্রিক খাবার, মোমো— রেস্তরাঁয় গিয়ে স্টিমড খাবারের অর্ডার করলে স্বাদের সঙ্গে আপস করা হবে না।