Weight Loss Tips

Weight Loss: জিমে যাওয়ার সময় নেই? হেঁশেলের উপকরণেই মিলতে পারে মেদহীন ‘মধ্য প্রদেশ’

জিম, ডায়েট বা নানা শারীরিক কসরতে তো পেটের চর্বি কমেই, কিন্তু সারা দিনে কর্মব্যস্ততার মাঝে এত কিছু মানার সময় কই? তা হলে এখন উপায়?

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

কলকাতা শেষ আপডেট: ২২ মে ২০২২ ১৪:১০
Share:

নিয়মিত খাদ্যতালিকায় কিছু খাবার রাখলেই মেদ ঝরিয়ে ফেলা সম্ভব। ছবি: সংগৃহীত

রোগা হওয়ার চেয়েও নিজেকে ফিট রাখা ও স্বাস্থ্যকর উপায়ে বাঁচা, অনেক বেশি জরুরি। শরীরে নানা রকম অসুখের যে প্রাদুর্ভাব দেখা যায়, তার অনেকগুলিই স্থূলতার হাত ধরে আসে। তাই মেদবৃদ্ধিকে রুখে দিতে পারলেই অনেক অসুখের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো যায়।

Advertisement

জিম, ডায়েট বা নানা শারীরিক কসরতে তো পেটের চর্বি কমেই, কিন্তু সারা দিনে কর্মব্যস্ততার মাঝে এত কিছু মানার সময় কই? তা হলে এখন উপায়? পুষ্টিবিদদের মতে, নিয়মিত খাদ্যতালিকায় কিছু খাবার রাখলেই মেদ ঝরিয়ে ফেলা সম্ভব। জানেন সে সব কী?

আদা চা: আদার মধ্যে থাকা জিঞ্জেরন এবং শোগাওল নামক যৌগগুলি ওজন কমাতে সাহায্য করে। এই উপাদানগুলি বিপাক হার বাড়িয়ে দেয়। বিপাক হার যত বাড়বে হজম প্রক্রিয়া ততই ভাল হবে। ফলে ওজনও ঝরবে দ্রুত। নিয়মিত দু’বার আদা দিয়ে তৈরি চা খেতে পারেন।

Advertisement

অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার: এই উপাদানটি কি আপনার হেঁশেলে রয়েছে? রোজের খাদ্যতালিকায় অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার রাখলেও আপনার ওজন ঝরতে পারে দ্রুত। ভারী খাওয়ার আগে এক চামচ অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার ঈষদুষ্ণ জলে মিশিয়ে খেলে আপনার পেট ভর্তি থাকবে। তাই খাওয়ার সময়ে আপনি কম ক্যালোরি গ্রহণ করবেন। নিয়মিত এই পন্থা মেনে চললেই ঝরবে ওজন!

প্রতীকী ছবি

কাঠবাদাম: এই বাদাম খেলে ওজন বাড়ে, এমন ভুল ধারণা অনেকেই রাখেন! আদতে কিন্তু তা একেবারেই নয়। কাঠবাদাম ওমেগা-৩-ফ্যাটি অ্যাসিডে ভরপুর। কাজের মাঝে খিদে পেলে স্ন্যাকস্ হিসাবে এই বাদাম খেতে পারেন। এতে মোটেও ওজন বাড়বে না, বরং ওজন কমতে সাহায্য করবে এটি।

রসুন: নিয়মিত রসুন খেলেও মেদ ঝরে দ্রুত। সরাসরি না হলেও রসুন মেদ ঝরানোর প্রক্রিয়াকে তরান্বিত করে। শরীর থেকে টক্সিন পদার্থগুলি বার করে দিতে এটি ভীষণ উপকারী। রোজ সকালে খালি পেটে রসুন খেলে বিপাক হার পারে।

অ্যালো ভেরার রস: অ্যালো ভেরায় অ্যালোইন নামে প্রোটিন থাকে। অ্যালোইন সরাসরি ফ্যাট কমায় না। কিন্তু দেহে জমে থাকা টক্সিন দূর করতে সাহায্য করে। তবে খুব অল্প পরিমাণ অ্যালো ভেরার রস খাওয়া উচিত। কারণ অ্যালোইন বেশি মাত্রায় দেহে ঢুকলে ডায়রিয়া, পেটে যন্ত্রণা হয়ে থাকে।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement