উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থাকলে মুগ ডাল খাওয়া উচিত। ছবি: সংগৃহীত
মুগডাল খেতে ভালবাসেন অনেকেই। মুগডাল যেমন সুস্বাদু তেমনি উপকারীও। বিয়েবাড়ির ভোজে মাছের মাথা দিয়ে হোক বা গরমের দিনে লাউ দিয়ে মুগ ডালের জবাব নেই। তবে বদহজম বা অম্বল হয়ে যাওয়ার ভয়ে পছন্দ করলেও অনেকেই এড়িয়ে চলেন মুগ ডাল। বিশেষ করে রাতের খাবারে মুগ ডাল রাখতে চান না। তবে এতে কিন্ত শরীরের পর্যাপ্ত পুষ্টির ঘাটতিই পড়ে।
মুগ ডালে আছে ফ্যাট, প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ফাইবার, ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম এবং বেশ কিছু পরিমাণে ক্যালোরিও। শরীরে স্বাভাবিক ভাবে সব সময় ‘অ্যামিনো অ্যাসিড’ উৎপন্ন হয় না। মুগ ডাল সেই ঘাটতি পূরণ করে।
ছবি: সংগৃহীত
মুগ ডালে আছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট আছে। যা হৃদ্রোগ, ক্যানসার, পেটের গন্ডগোলের মতো অনেক শারীরিক সমস্যার দেখা দিতে পারে।
শীতকালে তো বটেই বিশেষ করে গরমকালে মুগডাল খাওয়া বেশি উপকারী। শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে মুগডাল খুবই সাহায্য করে। কোলেস্টেরলের মাত্রা স্বাভাবিক রাখতে মুগডাল বেশ উপকারী। চিকিৎসকদের মতে, রোজের খাদ্যতালিকায় মুগডাল রাখলে ভাল।
মুগডালে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ফাইবার থাকায় রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থাকলে মুগ ডাল খাওয়া উচিত।
হজমের সমস্যাও দূর করে মুগডাল। মুগডালে থাকা পেকটিন ভাল ভাবে হজম করাতে সাহায্য করে। রক্তে শর্করার মাত্রা ঠিক রাখতেও মুগডাল বেশ উপকারী।