অক্ষয় কুমার এবং টুইঙ্কল খন্না
‘বিবাহ ডায়েরি’ লিখলেন টুইঙ্কল খন্না। তাতে ফুটে উঠল বৈবাহিক সম্পর্কের বিবর্তন। প্রথমে প্রাণখোলা হাসি, তার পর সেই হাসি মুছতে মুছতে এক সময়ে মিলিয়ে যায়। এমনই বক্তব্য অক্ষয় কুমারের স্ত্রীর। দাম্পত্যের বিবর্তন বোঝাতে নিজেদের দাম্পত্যের উদাহরণ তুলে আনলেন টুইঙ্কল। অক্ষয় এবং তাঁর ৬টি ছবি দিলেন ইনস্টাগ্রামে।
রাস্তার ধারের এক রেস্তরাঁয় মুখোমুখি বসে তারকা দম্পতি। আলোচনায় ব্যস্ত। হাসি লেগে দু’জনের মুখে। তার পর রয়েছে আরও পাঁচটি ছবি। যেখানে ধীরে ধীরে তাঁদের ঠোঁটের হাসি মিলিয়ে যাচ্ছে। অঙ্গভঙ্গি দেখে বোঝা যাচ্ছে, কথাবার্তা ক্রমশ তর্কে পরিণত হচ্ছে। ছবির সঙ্গে টুইঙ্কলের লেখা থেকে স্পষ্ট হল, বৈবাহিক সম্পর্কের সঙ্গে ছবিগুলিকে তুলনা করলেন তিনি।
টুইঙ্কল লিখলেন, ‘আমরা যখন আড্ডা মারছিলাম, আমার ভাগ্নি এই ছবিগুলি তুলেছে। এই কয়েকটি ছবি আসলে অধিকাংশ বৈবাহিক সম্পর্কের প্রতিফলন। শুরু হয় হাসি দিয়ে। তার পর সেই হাসি মিলিয়ে যেতে থাকে। শেষ ছবিতে আমি তাকে (অক্ষয়কে) ভয় দেখাতে চাইছি কিন্তু শেষমেশ সামনে থাকা কফির কাপটিকেই নীচে ফেলে দিই।’
২০০১ সালে অক্ষয় এবং রাজেশ খন্নার মেয়ের বিয়ে হয়। তাঁদের এক ছেলে, এক মেয়ে। ছেলের নাম আরব এবং মেয়ের নাম নিতারা।