রবিবার কেমন ভাবে কাটাচ্ছেন রণজয় বিষ্ণু। —ফাইল চিত্র।
রবিবার মানেই অনেকের কাছে আলসে সকাল। কেউ সময় কাটান পরিবারের সঙ্গে। কারও আবার দুপুরের মেনুতে চাই প্রিয় খাবার। তবে অভিনেতা রণজয় বিষ্ণুর কাছে ছুটির দিনটা একটু অন্য রকমের। টলিপাড়ায় অনেকেই জানেন স্বাস্থ্য নিয়ে ভীষণই সচেতন অভিনেতা। রবিবারের বারবেলায় সেই ঝলকই পাওয়া গেল রণজয়ের সমাজমাধ্যমের পাতায়।
একের পর এক ‘ক্রাঞ্চ’ পারফর্ম করছেন নায়ক। খোলা আকাশের নীচে ছাদে কসরত করছেন রণজয়। অভিনেতা মাত্রই কম-বেশি স্বাস্থ্য সচেতন হতেই হয়। তবে রণজয়ের কাছে জিম হল ভালবাসা। উঁচু পোস্ট থেকে শূন্যে ঝুলিয়ে দিয়েছেন দেহ। মাথার পিছনে দু’হাত রেখে উপরের দিকে উঠে চেষ্টা করছেন হাঁটু জোড়া ছুঁতে। পেটের ব্যায়াম করতে গিয়ে সারা শরীর থেকে ঘাম ঝরছে অভিনেতার।
রবিবারের সকালে রণজয়ের সঙ্গে সোহিনী সরকারকে না দেখতে পেয়ে অবশ্য অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন। কেন ছুটির দিনে তাঁদের একসঙ্গে দেখা যাচ্ছে না? তার উত্তর অবশ্য অভিনেতা দেননি। যদিও কিছু দিন আগে রণজয় আনন্দবাজার অনলাইনকে জানিয়েছিলেন ব্যক্তিগত সম্পর্ককে আপাতত একটু আড়ালেই রাখতে চান তিনি।
সম্প্রতি রণজয় তাঁর জন্মদিন পালন করেছেন। খোশমেজাজে কেট কাটার ছবিও ভাগ করে নিয়েছিলেন অনুরাগীদের সঙ্গে। সে দিনও সোহিনীর সঙ্গে ছবি দেখা যায়নি নায়কের। তখনই আনন্দবাজার অনলাইনকে অভিনেতা বলেন, “সোহিনী তো রয়েছে সব সময়ই। তবে আমাদের প্রসঙ্গে খুব বেশি কথা বলতে চাই না। সোহিনীর থেকে বিশেষ উপহারও পেয়েছি। সেটা না হয় আড়ালেই থাকুক।”
মাঝে বেশ কিছু দিন একে অপরের থেকে দূরে ছিলেন রণজয় এবং সোহিনী। তাঁদের ‘ব্রেকআপ’ নিয়ে অনেক চর্চাও হয়েছিল। তবে আবারও মিল হয়েছে তাঁদের। শহরের আনাচেকানাচে আবারও তাঁদের একসঙ্গে দেখা যায়। ফেসবুক, ইনস্টাগ্রামেও দেখা যায়। কিন্তু দ্বিতীয় বার কাছাকাছি আসার পর নিজেদের ‘প্রেম’ আড়ালে রাখার পন্থা নিয়েছেন দু’জন। জন্মদিনেও সোহিনীকে সবার থেকে আড়ালেই রাখতে চাইলেন রণজয়।