প্রতি বছরই রাজ চক্রবর্তীর অফিসে ধুমধাম করে সরস্বতী পুজো করা হয়। ছবি: ফেসবুক।
২৬ জানুয়ারি এক দিক যেমন প্রজাতন্ত্র দিবস। অন্য দিকে আবার সরস্বতী। কলকাতাবাসী মেতেছে বাগ্দেবীর আরাধনায়। দক্ষিণ কলকাতার চক্রবর্তী বাড়িতে চূড়ান্ত ব্যস্ততা। এক জন শহরের ব্যস্ততম অভিনেত্রী, অন্য জন প্রযোজক-পরিচালক এবং বিধায়কও বটে। রাজ চক্রবর্তী এবং শুভশ্রী গঙ্গোপাধ্যায়। প্রতি বছরই রাজের অফিসে ধুমধাম করে সরস্বতী পুজো করা হয়। এ বছরও তার অন্যথা হল না। ছাদে আয়োজন করা হয়েছে খাওয়াদাওয়ার।
রাজ-শুভশ্রীর ছেলে এখন কিছুটা বড়। তাই তাঁদের পুজোর প্রধান আকর্ষণই হল ইউভান। পুজো উপলক্ষে পাঞ্জাবি, ধুতিতে তাকে সাজিয়েছেন মা শুভশ্রী। প্রতি বছরই শাড়িতে দেখা যায় তাঁকে। তবে এই বছর হলুদের উপর নকশা করা সালোয়ারে দেখা গেল শুভশ্রীকে। ইউভান এখন স্কুলে যায়। তবে কি ইউভানের বইখাতাও রাখা হয়েছে প্রতিমার কাছে? না, খোঁজ নিয়ে জানা গেল ইউভানের কোনও বইখাতা নয়, সরস্বতী মায়ের কাছে রাখা হয়েছে প্রলয়ের চিত্রনাট্য।
প্রতি বারই প্রসাদে থাকে খিচুড়ি, আলুর দম, ফুলকপির তরকারি, মিষ্টি। এ বছরও তেমনটাই থাকছে ভোগে। তবে শুভশ্রীর ধারণা, আগামী বছর থেকে ইউভানও মা-বাবার সঙ্গে কোমর বেঁধে যোগ দেবেন পুজোর প্রতিটি কাজে।