আনন্দে ভাসলেন নীল-তৃণা।
বিয়েটা হয়েছিল গত ৪ ফেব্রুয়ারি। বৌভাত হল ১০ দিন পর। অর্থাৎ ভালবাসা দিবসে। সন্ধে যত গড়াল, ‘তৃনীল’-এর প্রেমের রংও গাঢ় হল তত বেশি। দু’জনের প্রেমের উষ্ণতার আঁচে ভাসল পি সি চন্দ্র গার্ডেনস।
ষোল আনা বাঙালিয়ানার ছোঁয়া ছিল বিয়ের অনুষ্ঠানে। বৌভাত হল মোগলাই মেজাজে। বর-কনের সাজপোশাকেও মিলল রাজকীয়তার আঁচ। তৃণা সাহা সেজে উঠেছিলেন গাঢ় লাল লেহেঙ্গায়। সিঁথিতে মোটা করে সিঁদুর এবং গা ভর্তি গয়নায় নতুন কনের জেল্লা ছিল চোখে পড়ার মতো। অন্য দিকে, নীলের পরনে ছিল মেরুন শেরওয়ানি। কাঁধে ঝুলিয়ে ছিলেন সোনালি উত্তরীয়।
রাজকীয় খাওয়া দাওয়া এবং অতিথি আপ্যায়নের মাঝেই নিজেদের প্রেমকে ছুঁয়ে গেলেন নবদম্পতি। তৃণাকে কাছে টেনে নেওয়ার একটি সুযোগও হাতছাড়া করলেন না নীল। চোখে চোখ রেখে, পায়ে পা মিলিয়ে নেচে উঠলেন তাঁরা। স্বাক্ষী থাকলেন অভ্যাগতরা।