Saif Ali Khan

রাবণের পর ফের খলচরিত্র বেছে নিলেন সইফ, কোন দক্ষিণী ছবিতে এ বার দেখা যাবে তাঁকে?

হায়দরাবাদে বিশাল সেট বানানো হয়েছে। শুটিং হবে বিশাখাপত্তনম আর গোয়াতেও। শিল্প নির্দেশক সাবু সিরিলের তত্ত্বাবধানে সেখানেই ৩০ মার্চ থেকে শুটিং শুরু সইফের নতুন ছবির।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

সংবাদ সংস্থা  শেষ আপডেট: ১৮ মার্চ ২০২৩ ০৯:০৮
Share:

‘আদিপুরুষ’ ছবিতে রাবণের ভূমিকায় তাঁকে দেখার জন্য অধীর হয়ে আছেন দর্শক, তার মধ্যে আবারও এক নেতিবাচক চরিত্রের প্রস্তুতি। —ফাইল চিত্র

দক্ষিণের ছবিতে সইফ আলি খান। মুম্বই আর দক্ষিণের ইন্ডাস্ট্রি একসঙ্গে হয়ে যে সর্বভারতীয় ছবি তৈরির কর্মযজ্ঞে মেতে উঠেছে, তা বেশ স্পষ্ট তারকা চয়নেই। এন টি আর জুনিয়রের বিপরীতে খলনায়ক হবেন পতৌদি-পুত্র। এই ছবিতেই নায়িকা জাহ্নবী কপূর। মার্চের ৬ তারিখ জন্মদিনে এই নতুন ছবির খবর লুক-সহ ভাগ করে নিয়েছিলেন জাহ্নবী। সইফও যে আছেন এ ছবিতে তখনও তা প্রকাশ্যে আসেনি।

Advertisement

তেলুগু ছবিটির পরিচালনায় কোরাতালা সিভা। যেখানে এন টি আরের প্রেমিকার চরিত্রে অভিনয় করবেন শ্রীদেবী-কন্যা। আর সইফ আসবেন অশনি সঙ্কেত হয়ে। ‘আদিপুরুষ’ ছবিতে রাবণের ভূমিকায় তাঁকে দেখার জন্য অধীর হয়ে আছেন দর্শক। তার মধ্যে আবারও এক নেতিবাচক চরিত্রের প্রস্তুতি।

ছবিটির চূড়ান্ত নাম এখনও প্রকাশ্যে আনা হয়নি, তবে ৫ এপ্রিলের মধ্যে সব কিছু স্পষ্ট হয়ে যাবে। হায়দরাবাদের শহরসীমান্তে বিশাল সেট বানানো হয়েছে। শিল্প নির্দেশক সাবু সিরিলের তত্ত্বাবধানে সেখানেই ৩০ মার্চ থেকে তেলুগু ছবিটির শুটিং শুরু হবে। তা ছাড়াও বিশাখাপত্তনম এবং গোয়াতেও সেট সাজানো হয়েছে। দক্ষিণের পাহাড়-সমুদ্রের প্রেক্ষাপটে এই জায়গাগুলি মিলিয়েই তৈরি হবে ছবির মোহময়ী দৃশ্য।

Advertisement

মার্চের ৬ তারিখ জন্মদিনে এই নতুন ছবির খবর লুক-সহ ভাগ করে নিয়েছিলেন জাহ্নবী। সইফও যে আছেন এ ছবিতে, তখনও তা প্রকাশ্যে আসেনি। 

সঙ্গীত পরিচালনার দায়িত্বে আছেন অনিরুদ্ধ রবিচন্দ্রন। চিত্রগ্রহণে রত্নভেলু। মিক্কিলেনি সুধাকর হলেন এ ছবির প্রযোজক। জাহ্নবী তাঁর জন্মদিনে যে পোস্টার শেয়ার করেছিলেন সেখানে দেখা গিয়েছিল ছবির নাম ‘এনটিআর ৩০’। নদীর তীরে গ্রাম্য যুবতীর বেশে বসে ছিলেন জাহ্নবী। তাঁর এলো চুল ছড়িয়ে রয়েছে বুকের কাছে। গোলাপি ব্লাউজ়ের সঙ্গে খাটো করে পরা হলুদ শাড়ি। তাঁর সবুজ আঁচল আলুথালু এক পোষ্যের ভারে। তাকে কোলে নিয়েই বসে আছেন নায়িকা। হাসিমুখে ঘুরে তাকিয়ে আছেন পিছনে। দূরে আবছায়া। গাছের ফাঁকে জমাট বাঁধা কুয়াশা। উপরে লেখা, “ঝড়ের আগের শান্ত পরিবেশ।” কী আছে ‘এনটিআর ৩০’-এর কাহিনিতে? নামই বা কী হবে শেষমেশ? ক্রমশই স্পষ্ট হবে কুয়াশা।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement