জাভেদ
আজানের সুর লাউডস্পিকারের যান্ত্রিক মাধ্যমে কানে এসে পৌঁছে অস্বস্তির সৃষ্টি করে বলে মনে করেন জাভেদ আখতার। সম্প্রতি টুইটে নিজের মনোভাব ব্যক্ত করে জাভেদ লিখেছেন, ‘‘আমাদের বিশ্বাস ও সার্বভৌমত্বের একটা অবিচ্ছেদ্য অংশ হল আজান। সেটাই যখন তীব্র লাউডস্পিকারের মাধ্যমে কানে এসে পৌঁছয়, তখন অনেকের কাছেই তা অসুবিধের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।’’ জাভেদের মতে, এ দেশে প্রায় পঞ্চাশ বছর ধরে লাউডস্পিকারে আজান নিষিদ্ধ ছিল, আর এখন দস্তুর হয়ে গিয়েছে। তাঁর আশা, লকডাউনের সময়ে অন্তত এই লাউডস্পিকারের শব্দযন্ত্রণা থেকে মুক্তি দেওয়া যায়। “আজান গুরুত্বপূর্ণ, তার সঙ্গে জড়িত গ্যাজেটটি নয়,” স্পষ্ট করে দিয়েছেন জাভেদ। মন্দিরে লাউডস্পিকারের ব্যবহার নিয়েও একই মত তাঁর। “কোনও উৎসব হলে আলাদা কথা। কিন্তু রোজ রোজ এটা চলতে পারে না,” সাফ বয়ান জাভেদের। এর আগে সোনু নিগমও লাউড-স্পিকারে আজান চালানোয় আপত্তি জানিয়েছিলেন।