পল্লবী দে ও বিদিশা দে মজুমদার
পল্লবী দে-র অস্বাভাবিক মৃত্যুর পর ফেসবুকে তা নিয়ে মন্তব্য করেছিলেন তিনি। পল্লবীর মতোই গ্ল্যামার দুনিয়ার বাসিন্দা ছিলেন বিদিশা দে মজুমদার। বুধবার তাঁর রহস্যমৃত্যুর পর চর্চায় উঠে এল সেই ফেবসবুক পোস্ট। ফেসবুক পোস্টে বিদিশা লিখেছিলেন, ‘মানে কী এ সব’।
পল্লবীর মৃত্যুর পরেই ফেসবুকে তাঁর ছবি শেয়ার করে পোস্ট করেছিলেন বিদিশা। তাতে তিনি এ-ও লিখেছিলেন, ‘মেনে নিতে পারলাম না’। ওই ঘটনার ১০ দিনের মধ্যেই নাগেরবাজারের ফ্ল্যাট থেকে বিদিশার ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়। ইতিমধ্যেই বিদিশার দেহ ময়নাতদন্তের জন্য সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজে পাঠানো হয়েছে। পুলিশ সূত্রে খবর, এই ঘটনায় অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা দায়ের করা হয়েছে।
২১ বছর বয়সি মডেল বিদিশা আত্মহত্যা করেছেন না কি তাঁর মৃ্ত্যুর পিছনে অন্য কোনও কারণ রয়েছে, তা তদন্ত করে দেখছে নাগেরবাজার থানার পুলিশ। পুলিশ সূত্রে খবর, গলায় ওড়না দিয়ে ফাঁস দেওয়া অবস্থায় উদ্ধার হয়েছে বিদিশার দেহ। ঘরের দরজা ভিতর থেকে বন্ধ ছিল। বিদিশার দেহের পাশ থেকে মিলেছে একটি সুইসাইড নোটও।
গত ১৫ মে গরফার ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হয়েছিল অভিনেত্রী পল্লবী দে-র ঝুলন্ত দেহ। সেই ঘটনার ধোঁয়াশা কাটতে না কাটতেই ফের এক রহস্যমৃত্যু শহরে।