কেন হাসির খোরাক হলেন অক্ষয়?
নতুন ছবি নিয়ে আবেগঘন টুইট করতে গিয়েছিলেন। সেই আবেগই যে এমন ব্যুমেরাং হয়ে যাবে, কে জানত! ‘সম্রাট পৃথ্বীরাজ’-কে প্রশংসায় ভরাতে গিয়ে নিজেকেই হাসির খোরাক করে ফেললেন অক্ষয় কুমার!
সদ্য মুক্তি পেয়েছে অক্ষয় ও মানুষি চিল্লারের ছবি ‘সম্রাট পৃথ্বীরাজ’। শুরুতেই সঙ্গী করণি সেনার রোষ। মুক্তির আগেই নাম বদলাতে হয়েছিল ছবির। ছবি প্রেক্ষাগৃহে আসার পরে প্রচার-টুইট করতে গিয়েছিলেন নায়ক। তাতেই নিমেষে হাসির রোল।
টুইটে অক্ষয় লেখেন, ‘১৮ বছরের গবেষণা, ২ বছর ভিএফএক্স, ৩টে কোভিড-ঢেউ পেরিয়ে অবশেষে এল সেই দিন। সময় এসেছে প্রেক্ষাগৃহে ‘সম্রাট পৃথ্বীরাজ’ দেখার।’ তার উত্তরে যে কী অপেক্ষা করছে, বোধহয় আন্দাজও করতে পারেননি নায়ক!
নিমেষে অক্ষয়ের টুইটের নীচে মন্তব্যের বন্যা! কেউ লিখলেন, ‘১৮ বছর আগে নায়িকার তো তখন ছ’বছর বয়স ছিল!’। কারও রসিকতা, ‘নায়িকার ছ’বছর বয়সে ছবির গবেষণা শুরু হয়েছিল, কে জানত!’ কারও আবার মন্তব্য, ‘যখন গবেষণা শুরু করেছিলে, নায়িকার তো ৬ বছর বয়স ছিল! কী সাংঘাতিক গবেষণা রে বাবা!’ কেউ আবার সটান প্রশ্ন ছুড়েছেন, ‘৬ বছরের মেয়েকেই নায়িকা ভেবে শুরু করেছিলেন নাকি?’
ছবির ঘোষণার পর থেকেই নায়ক-নায়িকার বয়সের বিরাট তফাত নিয়ে চর্চা শুরু হয়েছিল বলিপাড়ায়। প্রচার ঝলকে হাঁটুর বয়সি নায়িকার সঙ্গে অক্ষয়কে দেখে হাসাহাসি করেছিলেন অনেকেই। সেই আলোচনা এ বার নতুন করে উস্কে দিল অক্ষয়েরই টুইট! নিজের লেখাই এমন ‘ভিলেন’ হয়ে দাঁড়াবে, নায়ক কি তা ঘুণাক্ষরেও ভেবেছিলেন?
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, Twitter এবং Instagram পেজ।