Sara Ali Khan

আগে অটোয় চড়ে বাড়ি ফিরেছিলেন, এ বার রাস্তার ধারের দোকান থেকে জামাকাপড় কিনলেন সারা

সপ্তাহ খানেক আগে বান্দ্রা ব্যান্ডস্ট্যান্ডের কাছে এক বন্ধুর সঙ্গে অটোয় চড়ে বাড়ি ফিরতে দেখা গিয়েছিল সারা আলি খানকে। এ বার বান্দ্রাতেই রাস্তার ধারের দোকান থেকে পোশাক কিনতে দেখা গেল অভিনেত্রীকে।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

মুম্বই শেষ আপডেট: ১৫ জুলাই ২০২৩ ১৭:৪৬
Share:

বলিউড অভিনেত্রী সারা আলি খান। ছবি: সংগৃহীত।

মাত্র পাঁচ বছর আগে বলিউডে পা রেখেছেন। ২০১৮ সালে ‘কেদারনাথ’ ছবির মাধ্যমে অভিনেত্রী হিসাবে আত্মপ্রকাশ তাঁর। এর মধ্যেই দর্শক ও অনুরাগীদের মনে নিজের জায়গা তৈরি করেছেন সারা আলি খান। অভিনয়ে যা-ই খামতি থাকুক না কেন, সোজাসাপ্টা ও হাসিখুশি ব্যবহারের কারণে নেটাগরিকদের কাছে তাঁর কদর কম নয়। বলিউড অভিনেত্রী হলেও আর পাঁচজনের মতো বস্তুসর্বস্ব তারকা নন তিনি। আর্থিক দিক থেকে সচ্ছ্বল হলেও সাধারণ জীবনযাপন করতেই বেশি ভালবাসেন সারা। জমকালো ব্র্যান্ডের ভিড় থেকে বেরিয়ে সাধারণ পোশাক পরে ধরা দেন ক্যামেরায়। বিলাসবহুল গাড়িতে নয়, অটোয় চড়ে বন্ধুর সঙ্গে বাড়ি ফেরেন। এ বার আবার মুম্বইয়েই রাস্তার ধারের দোকান থেকে জামাকাপড়ও কিনলেন তিনি।

Advertisement

সম্প্রতি সমাজমাধ্যমের পাতায় ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিয়োয় দেখা যাচ্ছে, বান্দ্রায় রাস্তার ধারের দোকান থেকে দেখেশুনে জামাকাপড় কিনছেন সারা। শুধু যে জামাকাপড় কিনছেন, তা-ই নয়— দোকানদারের সঙ্গে কথাবার্তাও বলতে দেখা যায় সারাকে। সমাজমাধ্যমের পাতায় এই ভিডিয়ো ছড়িয়ে পড়তেই তা নিয়ে চর্চা শুরু হয়েছে নেটাগরিকদের মধ্যে। তাঁদের মতে, বলিউড তারকা সন্তান ও নিজে এক জন বলিউড অভিনেত্রী হওয়া সত্ত্বেও নিজের মধ্যবিত্ত মানসিকতা বজায় রেখেছেন সারা। সেই কারণের অন্যান্য তথাকথিত তারকাদের থেকে আলাদা তিনি। সারার এই গুণের প্রশংসাও করেছেন তাঁরা। অন্যান্য বলিউড তারকাদের মতো দাম্ভিক নন সারা, এমন মন্তব্যও করেছেন অনেকে।

সপ্তাহ খানেক আগে বান্দ্রা ব্যান্ডস্ট্যান্ডে পোশাকশিল্পী ও তাঁর বন্ধু তান্যা ঘাবরির সঙ্গে ঘুরে বেড়াতে দেখা গিয়েছিল সারাকে। সেখানে থেকে অটোয় চড়ে বাড়ি ফিরেছিলেন তিনি। কোনও জাঁকজমক বা অতিরিক্ত জৌলুস নেই, নিতান্ত সাধারণ পোশাকেই দেখা গিয়েছিল অভিনেত্রীকে। নিজের এই মধ্যবিত্ত মানসিকতার জন্য মা অমৃতা সিংহের কাছে কৃতজ্ঞ তিনি, এ কথা আগেও একাধিক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন সারা। অভিনেত্রীর মতে, তাঁর মা ছোট থেকেই তাঁকে টাকাপয়সায় মূল্য বুঝিয়েছেন। বড় হয়ে তাই যথেষ্ট উপার্জন করলেও তার অপচয় করতে চান না তিনি।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement