Kanchan-Sreemoyee Marriage

সন্ধ্যায় চার হাত এক হবে কাঞ্চন-শ্রীময়ীর, বিয়ের সাজ নিয়ে কেন চিন্তিত হবু কনে?

শনিবার সন্ধ্যায় দক্ষিণ কলকাতার এক ক্লাবে বিয়ে করছেন কাঞ্চন মল্লিক এবং শ্রীময়ী চট্টরাজ। আনন্দবাজার অনলাইনকে শ্রীময়ী জানিয়েছিলেন, বিয়ের সাজ নিয়ে উৎকণ্ঠায় আছেন তিনি। কিন্তু কেন?

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন সংবাদদাতা

কলকাতা শেষ আপডেট: ০২ মার্চ ২০২৪ ১৫:২৪
Share:

কাঞ্চন-শ্রীময়ী। ছবি: তথাগত ঘোষ।

শনিবার সন্ধ্যায় সাতপাকে বাঁধা পড়তে চলেছেন অভিনেতা কাঞ্চন মল্লিক এবং শ্রীময়ী চট্টরাজ। দক্ষিণ কলকাতার এক ঠিকানায় বসবে কাঞ্চন-শ্রীময়ীর বিয়ের আসর। পরিবার এবং কাছের মানুষদের উপস্থিতিই চারহাত এক হবে। সকালে একসঙ্গেই গায়ে হলুদ হয়েছে কাঞ্চন-শ্রীময়ীর। ৬ মার্চ পার্কস্ট্রিটের এক ব্যাঙ্কোয়েটে হবে রিসেপশন। শুক্রবার ছিল শ্রীময়ীর আইবুড়ো ভাত। তার আগের রাতে মেহন্দি আর সঙ্গীতের অনুষ্ঠানও হয়েছে। শ্রীময়ীর উত্তর কলকাতার বাড়িতেই প্রাক্‌-বিবাহের অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে। তবে বিয়ের আসর বসছে শহরের অন্য প্রান্তে।

Advertisement

শ্রীময়ীর গায়ে হলুদ। ছবি: তথাগত ঘোষ।

১৪ ফেব্রুয়ারি ভ্যালেন্টাইনস্‌ ডে-র দিনে আইনি বিয়ে সেরেছিলেন কা়ঞ্চন-শ্রীময়ী। সেদিনও আংটি বদল করেন দুজনে। তবে সামাজিক বিয়ে নিয়ে বেশ উত্তেজিত ছিলেন শ্রীময়ী। আইবুড়ো ভাতের দিন আনন্দবাজার অনলাইনকে শ্রীময়ী বলেছিলেন, ‘’বিয়ের দিনের নিয়মকানুন, সাজগোজ নিয়ে খুবই উত্তেজিত। অনেক দিনের স্বপ্নপূরণ হচ্ছে।’’ বিয়ের সাজ থেকে মেনু— সবেতেই রয়েছে বাঙালিয়ানার ছোঁয়া। শুভদৃষ্টি, মালাবদল, সাতপাক, সিঁদুর দান— একেবারে বাঙালি রীতি মেনেই বিয়ে হচ্ছে। লাল বেনারসি, সোনার গয়নায় সাজবেন শ্রীময়ী। অন্য দিকে ধুতি-পাঞ্জাবি পরে কাঞ্চন আসবেন বরবেশে।

কাঞ্চনের গায়ে হলুদ। ছবি: তথাগত ঘোষ।

শ্রীময়ীর মেহন্দির লেহঙ্গাটি নকশা করে দিয়েছিলেন তাঁরই এক বন্ধু। কিন্তু বিয়ের বেনারসিতে রয়েছে বিশেষ চমক। সেই চমক আনন্দবাজার অনলাইনের কাছে নিজেই খোলসা করেছেন হবু কনে। বেনারসির নকশা শ্রীময়ী নিজেই করেছেন। জীবনের এমন একটি বিশেষ দিনে মনের মতো করে সাজতে চেয়েছেন। তাই অন্য কাউকে ভরসা না করে নিজেই নকশা করেছেন। শ্রীময়ী বলেন, ‘‘আমি খুবই ভয়ে আর চিন্তায় আছি। কেমন হয়েছে জানি না। আমি তো পেশাদার নই এসব বিষয়ে। কোনও অভিজ্ঞতা নেই। তবু যেটুকু বুঝি সেটা দিয়েই ডিজাইন করেছি। এ বার দেখা যাক বাকিদের কেমন লাগে।’’

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement