ছবির চরিত্ররা।
প্রথম গল্প: মেয়েটি ইমোশনাল। জীবনের একমাত্র অবলম্বন প্রেমিক পুরুষ। হঠাত্ই একদিন সে আবিষ্কার করে ভালবাসার পুরুষ তাকে ছেড়ে চলে গিয়েছে। কী হবে এ বার? মেয়েটি কি সারভাইভ করতে পারবে?
দ্বিতীয় গল্প: কলকাতার পুলিশ মহলে হঠাত্ হইচই। কারণ? একটি ড্রাগ চক্র। প্রচুর পুরুষ কোনও একটি ড্রাগ দ্বারা আক্রান্ত। শহরে আতঙ্ক ছড়িয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকার পুলিশের ওপর চাপ দিচ্ছে। কিন্তু কোনও কিনারা নেই। পুলিশ কি এই রহস্যের সমাধান করতে পারবে?
তৃতীয় গল্প: উত্তরবঙ্গের খাদে পাওয়া যায় একটি মেয়ের মৃতদেহ। চেহারা বোঝা যাচ্ছে না। কিন্তু মেয়েটির সঙ্গে থাকা ব্যাগ থেকে পাওয়া গেল আইডেনটি কার্ড। আশ্চর্যের বিষয় হল, মেয়েটির ব্যাগে পাওয়া ঠিকানায় গিয়ে পুলিশ দেখে সেখানে একই নামে, একই চেহারার অন্য একটি মেয়ে রয়েছে। তৈরি হয় ডুয়াল আইডেনটিটি ক্রাইসিস। এই সমস্যা কি মিটবে?
আরও পড়ুন, সায়ন্তনী এ বার দেবের টিমে
এই তিনটে গল্পের সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে জড়িয়ে রয়েছে উত্তরবঙ্গের হেরিটেজ বাংলো রডোডেনড্রন ভিলা। যেখানে ভিলা নিজেই একটা চরিত্র হয়ে ওঠে।
এই ছবির ফার্স্ট লুক।
ঠিক এ ভাবেই ‘রডোডেনড্রন’ ছবির গল্পকে ফ্রেমবন্দি করেছেন পরিচালক অর্ঘ্যদীপ চট্টোপাধ্যায়। পরিচালক নিজেই জানিয়েছেন এ কথা। চলতি বছর ৯ মার্চ মুক্তি পেয়েছে অর্ঘ্যর প্রথম ছবি ‘জোজো’। ‘রডোডেনড্রন’ তাঁর দ্বিতীয় ছবি।
পায়েল সরকার, মৈনাক বন্দ্যোপাধ্যায়, রাজেশ শর্মা, অনিন্দিতা বসু, পূজারিনি ঘোষের মতো শিল্পীর অভিনয়ে সমৃদ্ধ হয়েছে এই ছবি। সব কিছু ঠিক থাকলে চলতি বছরে পুজোর পরে মুক্তি পেতে পারে ছবিটি।