ভোট যুদ্ধ জেতার পর সমর্থকের সঙ্গে বিদেশ বসু নিজস্ব চিত্র।
সবুজ-মেরুন জার্সি গায়ে চাপিয়ে অনেক ম্যাচ জিতেছেন। ক্যাবিনেটে রয়েছে একাধিক ডার্বি জয়। তবে ময়দানে পোড়খাওয়া হলেও রাজনীতির আঙিনায় একেবারেই নতুন বিদেশ বসু। যদিও মোহনবাগানের প্রাক্তন উইঙ্গার বিজেপি-র প্রত্যুষ মন্ডলের বিরুদ্ধে বড় ব্যবধানে জয় পেলেন।
তৃণমূল কংগ্রেসের টিকিট পাওয়ার আগে করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন। যদিও নাম ঘোষণা হওয়ার পর শরীরের পরোয়া না করে উলুবেড়িয়া পূর্ব কেন্দ্রে থাকতে শুরু করেন। গত এক-দেড় মাসের পরিশ্রমের মূল্য পেয়েছেন এই প্রাক্তন ফুটবলার। প্রথম বার ভোট যুদ্ধ জেতার পর আনন্দবাজার ডিজিটালকে বিদেশ টেলিফোনে বলেন, “ফুটবলাররা কিন্তু শেষ বাঁশি বাজা পর্যন্ত অপেক্ষা করে। তবে এই ম্যাচ জিততে শেষ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়নি। তাছাড়া ভোটের আগে গোটা এলাকা ঘুরে এখানকার মানুষের মন জয় করেছিলাম। তাই দিদি ও এলাকার সাধারণ মানুষের জন্য এত সহজে এই জয় এল।”
মনোজ তিওয়ারির মতো ক্রীড়াবিদ জেতার পর এ বার বিদেশ বসুও জিতে গেলেন। তবে জিতলেও মন্ত্রিত্ব নিয়ে ভাবতে নারাজ বিদেশ। শেষে বললেন, “দিদি ভালবেসে আমাকে দলে জায়গা দিয়েছেন। এটাই আমার কাছে অনেক। তাছাড়া এই এলাকার মানুষের অনেক সমস্যা। তাই এখানে থেকে তাঁদের জন্য কাজ করতে চাই।”