মিমির সঙ্গে নিজস্বী তুলছেন অভিযুক্ত কর্মী। নিজস্ব চিত্র।
অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী বুথে এসেছেন ভোট দিতে। আর সেই সুযোগেই তৃণমূল সাংসদের নিজস্বী তুলেছিলেন জলপাইগুড়ির এক ভোটকর্মী। নির্বাচন-বিধি ভাঙার অভিযোগে শনিবার ভোটপর্বের মধ্যেই তাই সরিয়ে দেওয়া হল জলপাইগুড়ির সেই ভোটকর্মীকে।
আর যাদবপুরের তৃণমূল সাংসদ তথা টলিউড অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী কলকাতায় থাকলেও এখনও জলপাইগুড়ির ভোটার। শনিবার দুপুরে তিনি তাঁর বিধানসভা কেন্দ্রের পান্ডাপাড়া জুনিয়র বেসিক স্কুলের ১৭/১৫৫ নম্বর বুথে ভোট দিতে যান । প্রত্যেকের মতো কোভিড বিধি মেনেই বুথের বাইরে তাঁর থার্মাল চেকিং হয় ও গ্লাভস দেওয়া হয়।
অভিযোগ, এরপরই ওই ভোটকর্মী বাইরে এসে তাঁর মোবাইল ফোন বার করে অভিনেত্রীর সঙ্গে নিজস্বী তুলতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। মিমি তাঁকে নিষেধ করে বলেন, ‘‘আরে কী করছেন! এরকম করলে তো চাকরি আপনারও যাবে, আমারও যাবে।’’ তখন ছবি তোলা বন্ধ করেন তিনি।
এরপর নিজের ভোট দিয়ে বুথ থেকে বার হন মিমি। অভিযোগ, ফের কাজ ছেড়ে তাঁর পিছনে বেরিয়ে আসেন ওই ভোটকর্মী। স্কুলের বারান্দায় ফের মিমির সঙ্গে নিজস্বী তোলেন তিনি। জানা যায়, এরপর স্থানীয় কালীবাড়িতে পূজো দিয়ে বাড়িতে ফিরে যান মিমি।
এ বিষয়ে জলপাইগুড়ি জেলা নির্বাচনী আধিকারিক তথা জেলাশাসক মৌমিতা গোদারা বসু বলেন, ‘‘কমিশনের বিধি অনুযায়ী, কেবলমাত্র ভোট কেন্দ্রের বিভিন্ন তথ্য আদান প্রদান করার জন্যই দু’জনের মোবাইল ফোন ব্যবহার করার অনুমতি রয়েছে। কিন্তু সেই ফোন দিয়ে কোনো সেলফি তোলা যাবে না।’’
পরে কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত ভোটকর্মীকে ওখান থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। জেলাশাসক জানিয়েছেন, সংশ্লিষ্ট ভোটকর্মীর বিরুদ্ধে সরকারি আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অভিযুক্ত ভোটকর্মীকে এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে কোনও প্রতিক্রিয়া দিতে চাননি তিনি।
এরপর নিজের ভোট দিয়ে বুথ থেকে বার হন মিমি। অভিযোগ, ফের কাজ ছেড়ে তাঁর পিছনে বেরিয়ে আসেন ওই ভোটকর্মী। স্কুলের বারান্দায় ফের মিমির সঙ্গে নিজস্বী তোলেন তিনি। জানা যায়, এরপর স্থানীয় কালীবাড়িতে পূজো দিয়ে বাড়িতে ফিরে যান মিমি।
এ বিষয়ে জলপাইগুড়ি জেলা নির্বাচনী আধিকারিক তথা জেলাশাসক মৌমিতা গোদারা বসু বলেন, ‘‘কমিশনের বিধি অনুযায়ী, কেবলমাত্র ভোট কেন্দ্রের বিভিন্ন তথ্য আদান প্রদান করার জন্যই দু’জনের মোবাইল ফোন ব্যবহার করার অনুমতি রয়েছে। কিন্তু সেই ফোন দিয়ে কোনো সেলফি তোলা যাবে না।’’
পরে কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত ভোটকর্মীকে ওখান থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। জেলাশাসক জানিয়েছেন, সংশ্লিষ্ট ভোটকর্মীর বিরুদ্ধে সরকারি আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অভিযুক্ত ভোটকর্মীকে এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে কোনও প্রতিক্রিয়া দিতে চাননি তিনি।