নন্দকুমারে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
নন্দকুমারে তৃতীয় জনসভা শুরু করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। গদ্দার বলে বার বার আক্রমণ শিশির অধিকারী ও শুভেন্দু অধিকারীকে।
প্রচারে মমতা যা বললেন—
৩.১০: নন্দকুমারে মমতার সভায় উলুধ্বনি, বাজল শাঁখ।
৩.০৯ : বহিরাগত গুন্ডাদের হাত থেকে বাংলাকে বাঁচান। এটা আপনাদেরই দায়িত্ব।
৩.০৮: আমি মন্ত্রী হওয়ার পর মা এক আত্মীয়কে বলেছিলেন, মমতা যেন মমতাই থাকে। সেই কথা ভুলতে পারিনি। আজও সেটাই মাথায় রাখি সব সময় : মমতা
৩.০৭: আপনার একটা ভোট আপনার ভবিষ্যৎ। ভোট নষ্ট হতে দেবেন না। মেশিন খারাপ হলে আধ ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হলেও করবেন। কিন্তু ভোট না দিয়ে বাড়ি যাবেন না। না হলে বিজেপি আপনার নামে নিজের ভোট ভরে দেবে মেশিনে। মেশিন আপনাদেরই পাহারা দিতে হবে। আর ভোাট গণনার সময় কেউ কিছু দিলে কিছু খাবেন না। দলের কর্মীরা দিলে তবেই খাবেন। এক কাপ চা, সিগারেট এমনকি চকোলেটও খাবেন না। বিরিয়ানি দিলেও খাবেন না। এটা আপনাদের দায়িত্ব : মমতা
৩.০৭: আমি কাজ করেছি। ওরা নাম কিনেছে। শিশির-শুভেন্দুকে আক্রমণ মমতার।
৩.০৬: এই গদ্দাররা শিক্ষক নিয়োগের নাম করে কী করেছে আমি জানি। আমি শিক্ষক নিয়োগ করব : মমতা
৩.০৫: আরও ৪৬০০০ কিলোমিটার রাস্তা করে দেব। গ্রামাঞ্চলগুলিকে শহরের সঙ্গে পাকা রাস্তা দিয়ে জুড়ে দেওয়া হবে। হাইওয়ে হবে। ৩০ লক্ষ বাড়ি করে দেব: মমতা
৩.০০: মেদিনীপুরের ছেলেমেয়েরা পড়াশোনায় ভাল। বিদেশে পড়়তে চাইলে যাতে পড়তে পারেন তার জন্য ছাত্রদের ১০ লক্ষ টাকার ক্রেডিট কার্ড দেবে সরকার, মনে করিয়ে দিলেন মমতা।
২.৫৯: সব পরিবারের কর্ত্রীকে ৫০০ টাকা করে হাতখরচ দেবে সরকার, ফের ঘোষণা মমতার। তফসিলি জাতি ও উপজাতির মানুষ ১০০০ টাকা করে পাবেন।
২.৫৮: গদ্দাররা ইঁদুর থেকে বাঘ হয়েছে। এখন ভাবছে, যার ক্ষমতায় বাঘ হলাম তাকেই খাব। মনে রাখবেন, নির্বাচনের পর এরা সেই নীতিগল্পের মতোই পুনরায় মূষিকে পরিণত হবে: মমতা
২.৫৫: নন্দকুমারে জনসভায় কবিতা পাঠ করে সভা শুরু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। ‘‘মাগো তোমার ভালোবাসায় জীবন আমার ধন্য, মাগো তোমার সান্নিধ্যে হৃদয় আমার ধন্য, মাগো তোমার মিষ্টি হাসি দেখতে ভালবাসি, তুমি যখন রাগ কর মা চুপি চুপি আসি। কখনও ভাবি ভয় পাব না। মা তো স্নেহ ভরা। ভুল করলেই ভয় পাই কখন পড়ব ধরা। জনম জনম মা যেন মোদের সাথেই থাকে। মায়ের মুখ দেখে জয় করব সারা জগৎ টাকে।’’