—প্রতীকী চিত্র।
কৃষকদের জন্য একগুচ্ছ প্রকল্প চালুর পরেও নতুন কৃষি আইনকে কেন্দ্র করে তাঁদের একাংশের ক্ষোভের মুখে পড়েছিল মোদী সরকার। সূত্রের খবর, আসন্ন লোকসভা ভোটের আগে অন্তর্বর্তী বাজেটে এ বার কৃষিঋণের লক্ষ্যমাত্রা উল্লেখযোগ্য ভাবে বাড়াতে পারে তারা। প্রত্যেক যোগ্য কৃষকই যাতে ব্যাঙ্কের মতো প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ঋণ পান, তা নিশ্চিত করতেও পদক্ষেপ করতে পারে তারা।
চলতি অর্থবর্ষে কৃষিঋণের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে ২০ লক্ষ কোটি টাকা। সূত্রের খবর, ২০২৪-২৫ সালে তা বাড়িয়ে ২২-২৫ লক্ষ কোটি করা হতে পারে। বস্তুত, কৃষিঋণ বণ্টনে আরও জোর দিতে চায় সরকার। এখনও বহু কৃষক ব্যাঙ্ক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ পান না। কেন্দ্রের লক্ষ্য আরও বেশি কৃষক এবং পশুপালন ক্ষেত্রের সঙ্গে যুক্তদের কৃষিঋণের অন্তর্ভুক্ত করা। সরকারি পরিসংখ্যান অবশ্য বলছে, ২০২২-২৩ সালে কৃষিঋণের লক্ষ্যমাত্রা ১৮.৫০ লক্ষ কোটি থাকলেও শেষ পর্যন্ত মোট ২১.৫৫ লক্ষ কোটি টাকা বণ্টন করা হয়। ২০২৩-২৪ সালের ২০ লক্ষ কোটি টাকার লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে গত ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ৮২% বন্টন হয়ে গিয়েছে। কৃষিঋণে সুদ ছাড়ের ব্যবস্থাও রয়েছে।