economy

ভিত্তিবর্ষ বদলের প্রস্তাব

এর আগে জিডিপির ভিত্তিবর্ষ ২০১১-১২ থেকে বদলে ২০১৭-১৮ করার প্রস্তাব দেওয়া হয়। তবে সেটি নোটবন্দির পরের বছর বলে তা নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছিল।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ১৬ জুন ২০২১ ০৫:০১
Share:

প্রতীকী চিত্র।

পাইকারি বাজারের মূল্যবৃদ্ধির হার রেকর্ড উচ্চতায়। দৌড়চ্ছে খুচরো মূল্যবৃদ্ধিও। এই অবস্থায় পাইকারি মূল্যবৃদ্ধির হিসেব কষার ক্ষেত্রে ভিত্তিবর্ষ ২০১১-১২ থেকে ২০১৭-১৮ করার প্রস্তাব করা হল শিল্পোন্নয়ন ও অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য (ডিপিআইআইটি) দফতরের খসড়া রিপোর্টে। ২০১৯ সালের জুনে নীতি আয়োগের সদস্য রমেশ চন্দের নেতৃত্বে এই সংক্রান্ত একটি কমিটি গঠন করা হয়। তাদের সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে বিভিন্ন ক্ষেত্রের বিষয়ে সুপারিশ করার জন্য তৈরি হয় আরও কয়েকটি কমিটি। ওই সমস্ত কমিটির যাবতীয় প্রস্তাব নিয়েই তৈরি করা হয়েছে রিপোর্টটি।

Advertisement

উল্লেখ্য, এর আগে জিডিপির ভিত্তিবর্ষ ২০১১-১২ থেকে বদলে ২০১৭-১৮ করার প্রস্তাব দেওয়া হয়। তবে সেটি নোটবন্দির পরের বছর বলে তা নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছিল।

প্রাথমিক পণ্য (১১৭), জ্বালানি ও বিদ্যুৎ (১৬) এবং উৎপাদন ক্ষেত্র (৫৬৪)— এই তিন শ্রেণি মিলিয়ে এখন ৬৯৭টি পণ্যের দাম বিশ্লেষণ করে পাইকারি বাজারের মূল্যবৃদ্ধির হার ঠিক হয়। রিপোর্টে আরও ৪৮০টি পণ্যকে এর সঙ্গে যুক্ত করার প্রস্তাব রাখা হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে পেন ড্রাইভ, লিফ্‌ট, জিমের সরঞ্জাম, মোটর সাইকেলের ইঞ্জিন ইত্যাদি। বিদ্যুতের দামের হিসেব কষা হয় জল বিদ্যুৎ ও তাপ বিদ্যুৎ উৎপাদন সংস্থাগুলির ঠিক করা দরের ভিত্তিতে। এ বার সেই তালিকায় সৌর বিদ্যুৎকেও আনার কথা বলা হয়েছে খসড়া রিপোর্টে।

Advertisement

রিপোর্টে দাবি, বদলে যাওয়া পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে ভিত্তিবর্ষ বদল এবং নতুন কিছু পণ্যকে তালিকায় যোগ করা জরুরি। তাতে পাইকারি বাজারের মূল্যবৃদ্ধির ছবি আরও স্পষ্ট হবে। তবে এখনই কোনও পণ্যকে তালিকা থেকে বাদ দেওয়ার প্রস্তাব করা হচ্ছে না। সমস্ত পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে এই বিষয়ে ভাবা হবে।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement