ফাইল চিত্র।
তেলমন্ত্রী হরদীপ সিংহ পুরী শুক্রবার যখন বিশ্ব বাজারের অশোধিত তেলকে অর্থনীতির পুনরুজ্জীবনের পথে অন্যতম বাধা বলে দুষছেন, তখন সেই দর হুড়মুড়িয়ে পড়ছে করোনার নতুন স্ট্রেনে সংক্রমণ ছড়ানোর আশঙ্কায়। রাতে ব্রেন্ট ক্রুডের ব্যারেল প্রায় ১০% পড়ে ৭৩ ডলারের কাছে পৌঁছতেই দেশ জুড়ে প্রশ্ন, এর পরেও কি দেশে পেট্রল-ডিজ়েল সস্তা হবে না?
সংশ্লিষ্ট মহলের দাবি, অন্তত অশোধিত তেলের দামকে এই মুহূর্তে অর্থনীতির পথে বাধা বলা যাচ্ছে না। কারণ যা-ই হোক, তা অনেক নীচে নেমেছে। ফলে কম দামে তেল আমদানির এই সুবিধা দেশবাসীর দরজায় পৌঁছে দেওয়া উচিত। পুরী অবশ্য দেশে তেলের দাম আরও না-কমার দায় এ দিনও রাজ্যগুলির উপরে চাপিয়েছেন। দাবি করেছেন, তারা কখনওই তেল ও মদ থেকে রাজস্ব হারাতে চায় না। উল্টে সব সময় কেন্দ্রের ঘাড়ে দোষ চাপায়। সম্প্রতি কেন্দ্র পেট্রলে লিটার প্রতি ৫ টাকা এবং ডিজ়েলে ১০ টাকা উৎপাদন শুল্ক ছাঁটাই করেছে। বিরোধীদের অবশ্য দাবি, গত সাত বছরে বর্ধিত শুল্কের নিরিখে তা কিছুই নয়।