পড়ুয়াদের চাকরির যোগ্য করে তুলতে নয়া প্রতিষ্ঠান এইচসিএলের

ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ কিংবা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করে বেরনো পড়ুয়াদের চাকরি পাওয়ার উপযুক্ত করে তুলতে প্রতিষ্ঠান চালু করল এইচসিএল কর্পোরেশন। নাম এইচসিএল ট্যালেন্টকেয়ার। সংস্থা কর্তৃপক্ষের দাবি, ‘‘এখন দেশের জনসংখ্যার অর্ধেকের বয়স ২৫ বছরের কম। ৬৫ শতাংশের বয়স ৩৫-এর কম। প্রতি বছর বাজারে কাজের খোঁজে নামেন ১.২০ কোটি ছেলে-মেয়ে। কিন্তু তাঁদের অনেকেরই চাকরি পাওয়ার দক্ষতা নেই। সেই খামতি পূরণের লক্ষ্যেই এই প্রতিষ্ঠান তৈরি।’’

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ১৫ মে ২০১৫ ০৩:৫৮
Share:

ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ কিংবা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করে বেরনো পড়ুয়াদের চাকরি পাওয়ার উপযুক্ত করে তুলতে প্রতিষ্ঠান চালু করল এইচসিএল কর্পোরেশন। নাম এইচসিএল ট্যালেন্টকেয়ার। সংস্থা কর্তৃপক্ষের দাবি, ‘‘এখন দেশের জনসংখ্যার অর্ধেকের বয়স ২৫ বছরের কম। ৬৫ শতাংশের বয়স ৩৫-এর কম। প্রতি বছর বাজারে কাজের খোঁজে নামেন ১.২০ কোটি ছেলে-মেয়ে। কিন্তু তাঁদের অনেকেরই চাকরি পাওয়ার দক্ষতা নেই। সেই খামতি পূরণের লক্ষ্যেই এই প্রতিষ্ঠান তৈরি।’’

Advertisement

যুবসম্প্রদায়কে তথ্যপ্রযুক্তি ছাড়াও ব্যাঙ্ক, বিমা, স্বাস্থ্য পরিষেবা ক্ষেত্রে চাকরি পাওয়ার যোগ্য করে তুলবে নতুন প্রতিষ্ঠান। এইচসিএলের সিইও রোশনী নাদার মলহোত্র বলেন, ‘‘আগামী তিন বছরে ২০ হাজার ছাত্রছাত্রীকে প্রশিক্ষণ দেওয়ার লক্ষ্য নিয়েছি। হরিয়ানার মানেসর, হায়দরাবাদ ও চেন্নাইয়ে ক্যাম্পাস হয়েছে। আরও তৈরি হবে।’’

ক্ষমতায় আসার পর থেকেই নরেন্দ্র মোদী সরকার দেশের যুবসম্প্রদায়কে চাকরির উপযুক্ত করে তোলার জন্য দক্ষতা বাড়ানোয় জোর দিচ্ছে। এ জন্য রাজীবপ্রতাপ রুডিকে মন্ত্রী করে পৃথক মন্ত্রকও খোলা হয়েছে। কেন্দ্রের সেই নীতির সঙ্গে সঙ্গতি রেখেই এইচসিএলের এই উদ্যোগ। এ জন্য সরকারের ন্যাশনাল স্কিল ডেভেলপমেন্ট সেন্টারের সঙ্গেও যৌথ উদ্যোগে কাজ করছে এইচসিএল ট্যালেন্টকেয়ার।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement