প্রতীকী ছবি।
করফাঁকি রোখার নতুন ব্যবস্থায় সংস্থাগুলির আয়কর দফতরে তথ্য সরবরাহের খরচ বাড়বে, মনে করছেন বিশেষজ্ঞেরা। তাঁদের আশঙ্কা, বহু সংস্থাই তা চাপাবে ক্রেতা ও গ্রাহকের ঘাড়ে। তবে সকলেরই দাবি, এতে ফাঁকি কমবে।
করফাঁকি ধরতে বিভিন্ন ক্ষেত্রে মোটা অঙ্কের খরচের তথ্য আয়কর দফতর যাতে চটজলদি জানতে পারে, সেই ব্যবস্থা আনার কথা এ বছরের বাজেটেই জানিয়েছিলেন অর্থমন্ত্রী। সেই মতো সিবিডিটি জানিয়েছে, বছরে ১ লক্ষ টাকার বেশি বিদ্যুতের বিল, ১ লক্ষ টাকার বেশি শিক্ষা ফি/ডোনেশন, ১ লক্ষ টাকার বেশি মূল্যের গয়না, ছবি কেনা, ৫০ হাজার টাকার বেশি জীবন বিমার, ২০ হাজার টাকার বেশি স্বাস্থ্য বিমার প্রিমিয়াম, ইত্যাদিতে নজর থাকবে। আয়কর বিশেষজ্ঞ নারায়ণ জৈন বলেন, “এগুলির ন্যূনতম অঙ্ক আরও বাড়ালে সংস্থার তথ্য সরবরাহের খরচ কমত।’’ একমত বেঙ্গল ন্যাশনাল চেম্বারের প্রত্যক্ষ কর কমিটির চেয়ারম্যান সঞ্জয় ভট্টাচার্য। তিনি বলছেন, “বাড়তি খরচ বইবেন মানুষই। তবে করফাঁকি রোখার দাওয়াইটি মোক্ষম।’’