—প্রতীকী চিত্র।
চলতি অর্থবর্ষের প্রথম ত্রৈমাসিকে (এপ্রিল-জুন) দেশীয়সংস্থাগুলির আয় ৬%-৮% বাড়তে পারে বলে মনে করে ক্রিসিল। মূল্যায়ন সংস্থাটির রিপোর্ট বলছে, এই পূর্বাভাস সত্যি হলে টানা চারটি ত্রৈমাসিকে তাদের আয় বৃদ্ধির হার কমবে। তবে মুনাফার দিক থেকে উন্নতি দেখতে পারে ওই সব সংস্থা। অশোধিত তেল এবং কাঁচমালের দাম মাথা নামানোয় তা বাড়তে পারে ২০%।
করোনা পরবর্তী অর্থনীতিতে চাহিদায় ভর করে গত বছরে ভাল বৃদ্ধির মুখ দেখেছিল শিল্প। সেই উঁচু ভিতের উপরে দাঁড়িয়ে এ বার আয় কম দেখানোর সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছে ক্রিসিল। সেই সঙ্গে বিশ্ব অর্থনীতির ঢিমে ভাব, বিদেশে ধাতু ও পণ্যের চাহিদা কমাও এর অন্যতম কারণ বলে জানিয়েছে তারা। বিশেষত ধাক্কা খেতে পারে অ্যালুমিনিয়াম, ইস্পাত, ফেরো অ্যালয়, পেট্রমোকেম।
পাশাপাশি আর্থিক পরিষেবা, তেল-গ্যাস ক্ষেত্র বাদে ৪৭টি ক্ষেত্রের ৩০০টি সংস্থাকে নিয়ে করা সমীক্ষা বলছে, সে ক্ষেত্রে জানুয়ারি-মার্চের তুলনাতেও আয় বৃদ্ধির হার ২ শতাংশ বিন্দু কম হতে পারে। এর মধ্যে ১৪টি ক্ষেত্রে সরাসরি তা কমতে পারে। ১৫টির আয় বৃদ্ধির হার ধাক্কা খাওয়ার সম্ভাবনা। তবে উন্নতি দেখতে পারে তথ্যপ্রযুক্তি পরিষেবা এবং ওষুধ শিল্প।