অন্তত ছ’টি ব্যাঙ্কের সিইও সিবিআই এবং ইডির আতসকাচের তলায় রয়েছেন বলে মঙ্গলবার লোকসভায় জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থ প্রতিমন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর। এ দিন এক প্রশ্নের লিখিত উত্তরে তিনি জানান, তদন্ত চললেও এখনও পর্যন্ত এ ব্যাপারে কাউকে গ্রেফতার করা হয়নি। কেন্দ্রের মন্ত্রক, দফতর, সংস্থা বা তার কোনও কর্মী-অফিসারের বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ এলে সে ব্যাপারে তদন্ত হবে কি না, তা ঠিক করার দায়িত্ব দেওয়া রয়েছে ভিজিল্যান্স কমিশনের উপরে। এ ক্ষেত্রেও বিধি মেনেই তদন্ত করা হচ্ছে।
অন্য দিকে, ১৯৫৫ কোটি টাকা ঋণ খেলাপির অভিযোগে এডুকম্প সলিউশন্স, তাদের এক শাখা সংস্থা এবং তার ডিরেক্টরদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করল সিবিআই। মঙ্গলবার দিল্লি, দেহরাদূন, গুরুগ্রামের আটটি জায়গায় সংস্থার অফিসে এবং ডিরেক্টরদের বাড়িতে তল্লাশি চালায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। স্টেট ব্যাঙ্কের নেতৃত্বাধীন ১৩টি ব্যাঙ্ক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের গোষ্ঠীর থেকে ঋণ নিয়েছিল সংস্থাটি। ২০১৬ সালে ওই ঋণের অ্যাকাউন্ট অনুৎপাদক সম্পদে পরিণত হয়।