Tekfoods

টেকফুডস নিয়ে এল কেক এবং নুডল্‌স, এ বার খিদে মেটান পকেটসই দামে‌

কী ভাবে গ্রাহকদের স্বল্প খরচে গ্রাহকদের আনন্দ দেওয়া য়ায়, তা নিয়ে দীর্ঘ দিন ধরেই ভাবনাচিন্তা করে এসেছে এফএমসিজি পণ্যের সংস্থা টেকফুডস।

এবিপি ডিজিটাল ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো

শেষ আপডেট: ১৭ অক্টোবর ২০২৩ ১৫:০৪
Share:

টেকফুডস

কথায় বলে, “ইচ্ছে থাকলে, উপায় হয়।” শুধু পণ্য বিক্রি করে গ্রাহকদের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পর্ক বজায় রাখা নয়, বরং কী ভাবে গ্রাহকদের স্বল্প খরচে গ্রাহকদের আনন্দ দেওয়া য়ায়, তা নিয়ে দীর্ঘ দিন ধরেই ভাবনাচিন্তা করে এসেছে এফএমসিজি পণ্যের সংস্থা টেকফুডস। সেই ভাবনা থেকেই বেরিয়েছে উপায়। খাবার নিয়ে নানা ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে করতেই এ বার টেকফুডস বাজারে নিয়ে এসেছে কেক ও নুডলস। যেগুলো দামে খুবই কম, কিন্তু স্বাদে অতুলনীয়। কম খরচে খিদে মেটানোর উপায় মানেই যে টেকফুডসের কেক ও নুডলস, তা মানছেন ক্রেতারাও।

বিগত সাত দশক ধরে পশ্চিমবঙ্গের বাণিজ্য জগতে সুনামের সঙ্গে কাজ করছে টেকফুডস। ক্রেতাদের ঘরে ঘরে পৌঁছে দিচ্ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় খাবারের উপকরণ। ক্রেতাদের রান্নাঘর তো বটেই, তাঁদের ব্যাগে-পকেটে এমনকি হাতে-হাতে পকেটসই দামে কী ভাবে পেট ভরানোর রসদ পৌঁছে দেওয়া যায়, তা নিয়ে চিন্তাভাবনা চলছিল। সেই ভাবনারই ফসল ‘বুডলস’। মুখরোচক এই নুডলস রান্না না করলেও চলে। খিদে পেলে এমনিই খাওয়া যায়। যে কারণে ছোট থেকে বড়– সব বয়সীরাই দ্রুত বুডলসকে আপন করে নিচ্ছেন।

সংস্থার কর্ণধার জানান, ন্যূনতম খরচে মানুষের পেট ভরানোই তাঁদের লক্ষ্য। তাই তাঁরা বাজারে এনেছেন ‘বুডলস’ নামের এই নুডলস। সঙ্গে আছে ‘ভেভে’ নামের কেক।

টেকফুডসের এই সুস্বাদু নুডলস এবং কেক এখন পশ্চিমবঙ্গের পাশাপাশি বিহার, ওড়িশাতেও মানুষের ঘরে ঘরে পৌঁছে গিয়েছে। স্কুলপড়ুয়াদের অভিভাবকদের মধ্যে এগুলো বিশেষ জনপ্রিয়তা পেয়েছে।

কর্ণধারের কথায়, “এখন অধিকাংশ ক্ষেত্রেই পরিবারে স্বামী-স্ত্রী দু’জনেই কর্মরত। অনেক সময়েই এক জন মায়ের কাছে সন্তানের জন্য টিফিন তৈরির মতো সময় থাকে না। তাঁদের কাছে এই নুডলস কিংবা কেক খুব কাজের। দাম নিতান্তই কম। অথচ এক বার খেলে অনেক ক্ষণ পেট ভরা থাকে।”

ভেভে কেকের দাম ৫ টাকা। ভেভে স্লাইস করা কেক হিসেবেও পাওয়া যায়। এর দাম ১০টাকা। সুস্বাদু এই কেক, হাতের পাঁচ হিসেবে গ্রাহকেরা সব সময়ে সঙ্গে রাখতে পারবেন বলেই মনে করে টেকফুডস।

টেকফুডস কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, মানুষ তাঁদের পণ্যকে আপন করে নেওয়ায়, তাঁরাও মসৃণ ভাবে এগিয়ে চলেছেন। কোভিড পরবর্তী সময়েও সেই পথ চলায় কোনও প্রভাব পড়েনি। বরং অতিমারির সময় সংস্থা তার কর্মচারীদের পাশে দাঁড়িয়েছে। নিয়োগ প্রক্রিয়াকে বজায় রেখেছে। ক্রেতাদের সঙ্গে সম্পর্কের সেতুও অটুট।

কর্তৃপক্ষের মতে, তাঁদের তৈরি উন্নত মানের সুস্বাদু কেক-নুডলসে ক্রেতারা ভরসা রেখেছেন বলেই বাজারে তাঁদের তৈরি পণ্যের চাহিদা কখনও কমেনি। এর থেকে আত্মবিশ্বাস সঞ্চয় করে পরে এ বার উত্তর-পূর্ব ভারতের ত্রিপুরা, অসম, অরুণাচল প্রদেশ, মেঘালয়, মণিপুর, নাগাল্যান্ড, মিজোরাম, সিকিমের মতো রাজ্যেও ক্রেতাদের ঘরে ঘরে পৌঁছে যাচ্ছে টেকফুডস। একেবারে পকেটসই দামে ক্রেতাদের হাতে তুলে দিচ্ছে কেক ও নুডলস।

সংস্থার কর্ণধার জানান, ‘সাত বোন’-এর রাজ্যে বাণিজ্য ও খাদ্যপণ্য সরবরাহের বাজার ধরতে তাঁরা বদ্ধপরিকর। পরিকাঠামোও তৈরি হয়ে গিয়েছে। এই দৌড়ে তাঁদের তুরুপের তাস উন্নত মানের ক্রিম দিয়ে তৈরি ভেভে কেক এবং উপাদেয় নুডলস- বুডুলস, যা খাওয়া যায় সহজে। সংস্থার দাবি, খিদের সময়ে যাতে রান্না করার সময়টুকুও না দিতে হয়, সে কথা মাথায় রেখেই রেডি-টু-ইট ধাঁচের এই নুডলসের ভাবনা। সঙ্গে পাঁচ ও দশ টাকা মূল্যের ভেভে এবং ভেভে স্লাইস কেক তো রয়েইছে। মানে পাঁচ-দশ টাকায় দ্রুত পেট ভরানোর উপকরণ এখন গ্রাহকদের হাতের মুঠোয়।

সংস্থার কর্ণধার বলেন, “পূর্ব দিকে সূর্য ওঠে। তার পরে সেই আলো ছড়িয়ে পড়ে দেশের কোণায় কোণায়। আমাদের পথচলাও শুরু হয়েছে দেশের পূর্ব প্রান্তেই। সূর্যের আলোর মতোই আমরা আমাদের খাবারগুলো দেশের কোণায় কোণায় পৌঁছে দিতে চাই একবারে পকেটসই দামে।”

এই প্রতিবেদনটি ‘টেকফুডস’-এর সঙ্গে আনন্দবাজার ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো দ্বারা যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন