Doctor's Choice

জামাই ষষ্ঠী হোক বা অন্য কিছু, স্বাদের উৎসবে একটাই চয়েজ় — ‘ডক্টরস চয়েজ়’

খাদ্যরসিক বাঙালিদের জন্যে খুবই আনন্দের একটি অনুষ্ঠান। বহু প্রাচীনকাল থেকেই এই ‘জামাই ষষ্ঠী’ রীতি পালনের প্রচলন হয়ে আসছে।

এবিপি ডিজিটাল ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো

শেষ আপডেট: ১২ জুন ২০২৪ ২৩:০৯
Share:

প্রতীকী চিত্র

প্রবাদ অনুসারে, ‘বাঙালির বারো মাসে তেরো পার্বণ।’ আর এই তেরো পার্বণের মধ্যে অন্যতম হল ‘জামাই ষষ্ঠী’। খাদ্যরসিক বাঙালিদের জন্যে খুবই আনন্দের একটি অনুষ্ঠান। বহু প্রাচীনকাল থেকেই এই ‘জামাই ষষ্ঠী’ রীতি পালনের প্রচলন হয়ে আসছে। জ্যৈষ্ঠ মাসের শুক্লপক্ষের ষষ্ঠী তিথিতে জামাই ষষ্ঠী পালন করা হয়। নিজের মেয়ে ও জামাইয়ের মঙ্গল কামনায় জামাই ষষ্ঠীর পুজো করে থাকেন শাশুড়ি মায়েরা।

প্রথা অনুসারে, শাশুড়িরা ভোরে উঠে স্নান করে ষষ্ঠী দেবীর পুজো করেন। তারপর ষষ্ঠী দেবীর জল, দূর্বা, পান, পূজার সুপারি, মিষ্টি দই, ফুল ও ফল থালায় রাখা হয়। পুজোর জল জামাইয়ের গায়ে ছিটিয়ে দেওয়া হয়। এরপর জামাইকে দই তিলক লাগিয়ে ষষ্ঠী দেবীর হলুদ সুতো বেঁধে সর্বপ্রকার সুরক্ষা ও দীর্ঘায়ু কামনা করা হয়। উপহার দেওয়া হয় নতুন পোশাক। শাশুড়িরা সারাদিন উপোস করে থেকে জামাইদের জন্যে বিভিন্ন সুস্বাদু পদও রান্না করেন।

এ ছাড়াও বাংলার ঐতিহ্য অনুযায়ী জামাইয়ের পাতে মিষ্টি, আম, লিচুসহ পাঁচ ধরনের মরসুমি ফলও দেওয়া হয়। খাওয়ায় সময়ে জামাইকে হাত পাখা দিয়ে পাখা দেওয়ার প্রথাও রয়েছে। পারিবারিক সম্প্রীতির শ্রেষ্ঠ নিদর্শনের অনুষ্ঠানও বলা যায় এই জামাই ষষ্ঠীর প্রথাকে। তবে এই দিনটি শুধু শাশুড়ি বা জামাইকে ঘিরে তৈরি হওয়া একটি উৎসব নয়, এই উদযাপন দু'টি পরিবারের মিলন উৎসবও বটে।

তবে এ বছর খাদ্যরসিক বাঙালির রসনাতৃপ্তির এই বিশেষ উৎসবে বাড়তি আনন্দ যোগ করেছে ‘ডক্টরস চয়েজ়’। ‘ডক্টরস চয়েজ়’ তেলে রয়েছে সুস্বাস্থ্য ও সুস্থ জীবনযাপনের জন্য জরুরি সমস্ত পুষ্টিগুণ। যা হার্টের বিভিন্ন সমস্যা থেকে শরীরকে রক্ষা করে। খাবারের স্বাদ বজায় রাখার পাশাপাশি ‘ডক্টরস চয়েজ়’ খেয়াল রাখবে আপনার স্বাস্থ্যেরও।

এই প্রতিবেদনটি ‘ডক্টরস চয়েজ়’—এর সঙ্গে আনন্দবাজার ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো দ্বারা যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন