সময় ও পরিস্থিতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে রাস্তাঘাটে বেড়েই চলেছে যানবাহনের সংখ্যা। পাশাপাশি পাল্লা দিয়ে বাড়ছে পরিবেশ দূষণের মাত্রাও। এই পরিস্থিতিতে নতুন নতুন বৈদ্যুতিক বাইকের আকর্ষণীয় ও ভরসাযোগ্য সম্ভার নিয়ে হাজির হয়েছে ‘ই-ওয়েন্ট’।
ইতিমধ্যেই ‘ই-ওয়েন্ট’-এর ‘মারিয়াম’ এবং ‘র্যাবিটর’ মডেল দু’টি বিশেষ নজর কেড়েছে। ‘মারিয়াম’ মডেলটির বৈশিষ্ট্যগুলির মধ্যে রয়েছে রিভার্স মোড, ডুয়েল প্রজেক্টর হেড এবং টেল ল্যাম্পের সুবিধা-সহ ইউএসবি পোর্টের ব্যবস্থাও।
এ ছাড়াও এই মডেলটির বিশেষ একটি ফিচার ‘অ্যান্টি-থেপ্ট অ্যালার্ম’। এই ‘অ্যান্টি-থেপ্ট অ্যালার্ম’ সিস্টেম হল একটি নিরাপত্তা ব্যবস্থা। এটি কোনও এলাকার মধ্যে স্বয়ংক্রিয় ভাবে অনুপ্রবেশকারীর আচরণকে শনাক্ত করতে ইলেকট্রনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে। এটিতে এক বার অনুপ্রবেশকারীর আচরণ শনাক্ত হলে, প্রথম বার অ্যালার্ম সঙ্কেত তৈরি করবে। তার পর যেখানে অ্যালার্মটি বাজছে, সেই অবস্থানটি চিহ্নিত করে দেবে। এগুলি ছাড়াও রয়েছে টাচ সেন্সর এবং ‘অ্যান্টি-থেপ্ট মোটর লকিং ফিচারের মতো আরও দু’টি বিশেষ উন্নত প্রযুক্তি।
পাশাপাশি ‘ই-ওয়েন্ট’-এর এই ‘মারিয়াম’ মডেলটিতে থাকছে উন্নত চার্জিং ব্যবস্থা। ‘ই-ওয়েন্ট’-এর বৈদ্যুতিক বাইকগুলি এক বার চার্জ করলে, চলবে ৮০/১১০ কিমি।
দ্য সারোগি গ্রুপ সব সময়ে তাদের প্রত্যেকটি জিনিসের গুণমান সম্পর্কে খুবই সচেতন। তাই ‘ই-ওয়েন্ট’-এর বৈদ্যুতিক বাইকগুলি নিয়ে চিন্তা প্রায় নেই বললেই চলে।
এ ছাড়াও পরিবেশের উপর ক্ষতিকর প্রভাব কমাতে দ্য সারোগি গ্রুপ দীর্ঘ অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ইঞ্জিনিয়ার ও ম্যানেজমেন্ট টিমের সাহায্যে কোভিড সময়কাল থেকে নিরন্তর কাজ চালিয়েছে।
‘ই-ওয়েন্ট’-এর দু’টি বিশেষ মডেলের মধ্যে অন্যটি হল ‘র্যাবিটর’। এই মডেলটিও তার নিজস্ব ফিচারের গুণে বর্তমানে খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। শুধুই আকর্ষণীয় ফিচার নয়, পাশাপাশি ‘র্যাবিটর’-এর এই মডেলটিতে পেয়ে যাবেন নিজের ইচ্ছেমতো রং পছন্দ করার সুযোগ।
পাশাপাশি ‘মারিয়াম’ মডেলটির মতো এতেও থাকছে রিভার্স মোড, প্রজেক্টর হেড এবং টেল ল্যাম্পের সুবিধা-সহ ইউএসবি পোর্টের ব্যবস্থা।
‘ই-ওয়েন্ট’-এর প্রত্যেকটি মডেলই দেখতে অত্যন্ত স্মার্ট। পাশাপাশি এই পরিবেশবান্ধব বৈদ্যুতিক বাইকগুলি পরিবহণের এক নতুন সংজ্ঞা তৈরি করে।
এ ছাড়া এই মডেলগুলিতেও থাকছে ‘অ্যান্টি-থেপ্ট অ্যালার্ম’, সেন্সর-সহ অ্যালয় সাইড স্ট্যান্ড, চাবিহীন স্টার্টের জন্য রিমোট লক/আনলক এবং টাচ সেন্সরের মতো সুবিধা।
‘ই-ওয়েন্ট’ এর লক্ষ্য হল বৈদ্যুতিক বাইকের দুনিয়ায় ভারতসেরা হওয়া। স্থায়ী, পরিচ্ছন্ন, স্বাস্থ্যকর, পরিবেশবান্ধব যোগাযোগ ব্যবস্থার এই উদ্যোগের নাম ‘ই-ওয়েন্ট’। আসুন, দেখুন, হয়ে উঠুন ‘ই-ওয়েন্ট’-এর নতুন যুগের বাইকের গর্বিত মালিক, অনুভব করতে থাকুন PRIDE IN EVERY RIDE! বিশদে জানতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন— https://e-went.com/our-products/
এই প্রতিবেদনটি ‘ই-ওয়েন্ট’-এর সঙ্গে আনন্দবাজার ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো দ্বারা যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত।