রঙেই আসে মনের প্রশান্তি
রং হল মনের আয়নার মতো। যে কোনও অন্দরসজ্জাতেই নতুন মাত্রা যোগ করে রং। রঙের ছোঁয়ায় গৃহকর্তা বা গৃহকর্ত্রীর ব্যক্তিগত পছন্দ ফুটে ওঠে চার দেওয়ালের প্রতিটি ছত্রে। মনোবিজ্ঞানীদের মতে, কেবল চোখের নান্দনিকতাই নয়, ঘরের রঙের বিশেষত্ব প্রতিফলিত হয় পরিবারের সদস্যদের মানসিক অবস্থার উপরেও। তাই অন্দরমহলের পরিবেশে একই সঙ্গে চমক এবং প্রশান্তি নিয়ে আসতে ঘরের রঙের উপরে গুরুত্ব দেওয়া অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।
যেমন, বসার ঘরে ব্যবহার করা উচিত এমন কোনও রং, যার মধ্যে প্রতিফলিত হয় অভ্যর্থনার আমেজ; আবার আভিজাত্যও ফুটে ওঠে। হালকা গোলাপি, ফ্রেঞ্চ গ্রে, বেগুনি, ক্রিম ইত্যাদি রঙের মধ্যে এই বিষয়গুলি রয়েছে। বসার ঘরে রাখুন সবুজের ছোঁয়া। খাবারের বড় জায়গা হলে দেওয়ালে হালকা সবুজ রঙের প্রলেপ দেওয়া যেতে পারে।
আবার, রান্নাঘর হল এমন একটি জায়গা, যেখানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকে অভিনবত্ব। তাই ছেলেবেলার কোনও আনন্দের স্মৃতি রান্নাঘরের চার দেওয়ালে ধরে রাখতে বেছে নেওয়া যেতে পারে লাল বা হলুদ রং। সতেজ, স্নিগ্ধ আর মনোরম আবেশ বয়ে আনতে শোওয়ার ঘরের জন্য আদর্শ বাছাই হল সাদা, হাল্কা বেগুনি, সবুজ, লেমন ইয়েলো, ইত্যাদি রং। যা মনকে শীতল করে।
আবার বাথরুম হল বাড়ির এমন একটি অংশ যা আপনার একান্ত ব্যক্তিগত। এই স্থানে ব্যবহার করতে পারেন সাদা, টারকয়েজ নীল ইত্যাদি রং। তাছাড়া নিজের পছন্দ ও থিম বুঝে ব্যবহার করুন হাল্কা ও গাঢ় রঙের শেডস।
সব মিলিয়ে ঘরের রং হওয়া চাই এমন, যা চোখ জুড়িয়ে দেয়। মনে প্রশান্তি আনে। সঙ্গে ঘরের পরিবেশে ছড়িয়ে দেয় নতুনত্বের আভাস। তবে দীর্ঘ সময় ধরে ঘরকে এমন নতুনত্বের ছোঁয়া দিতে পারে কে?
চাবিকাঠি আছে আপনারই হাতে! আধুনিক বিলাসবহুল জীবনের এমনই নানা চাহিদার কথা মাথায় রেখে দেশের অন্যতম সেরা রং প্রস্তুতকারক সংস্থা, বার্জার পেইন্টস নিয়ে এসেছে “সিল্ক গ্ল্যামার”। যার চোখ ধাঁধানো রঙের ছটায় ঘরের রূপ পালটে যায় সম্পূর্ণভাবে। ঘর জুড়ে আসে গ্ল্যামারের আভাস।
অন্দরসজ্জাবিদদের মতে ইট, কাঠের বাড়িকে নিজের মতো সম্পূর্ণ করে তোলার জন্য, সঠিক রং বাছাইয়ের গুরুত্ব অনস্বীকার্য। প্রিয় রঙের ছোঁয়ায় ঘর উজ্জ্বল হয়ে উঠলে, মনও ভাল থাকে। বার্জার সিল্ক গ্ল্যামারে রয়েছে সেই সমস্ত গুণ যা আপনার স্বপ্নের ঘরকে করে তোলে আরও রঙিন এবং প্রতিটি দেওয়ালকে দেয় অভাবনীয় চমক।
বার্জার সিল্ক গ্ল্যামার সম্পর্কে বিশদে জানতে এখনই ক্লিক করুন — বার্জার পেইন্টস সিল্ক গ্ল্যামার
এই প্রতিবেদনটি ‘বার্জার পেইন্টস’-এর সঙ্গে আনন্দবাজার ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো দ্বারা যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত।