প্রতীকী চিত্র
শিশুদের চিকিৎসার ক্ষেত্রে সাধারণ মানুষকে নতুন দিশা দেখাচ্ছে এইচপি ঘোষ হাসপাতাল। আধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতি এবং অভিজ্ঞ চিকিৎসকের মেলবন্ধনে উন্নত মানের পরিষেবা প্রদান এই হাসপাতালের অন্যতম বৈশিষ্ট্য।
শিশুদের ঘুমের সমস্যা নতুন কিছু নয়। জন্মের পর থেকে অনেক শিশুর মধ্যেই এই সমস্যা দেখা যায়। সারা রাত জেগে থাকে। আবার অনেকে জন্মের পরে না হলেও একটু বড় হওয়ার পরে এই সমস্যার সম্মুখীন হয়। রাতে ঘুম হয় না, নাক ডাকছে, মাথা বারবার ঘেমে যায়, শুয়ে ছটফট করে। তারপর হয়তো ভোরের দিকে ঘুমিয়ে পড়ে। এ দিকে পড়াশোনা বা স্কুলে যাওয়ার জন্য আবার একটু পরেই ঘুম থেকে উঠে পড়তে হয়। ফলে শিশুটির যতটা ঘুমের প্রয়োজন, তা হয়ে ওঠে না। এর প্রভাব দেখা যায় দৈনন্দিন জীবনে। শিশুরা দুরন্ত হয়ে যায়, বাব-মায়ের কথা শুনতে চায় না, কর্মক্ষমতা কমে যায়।
এই রকম পরিস্থিতে অনেকেই মনোরোগ বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নেন, শিশুদের নানা রকম ওষুধ খাওয়ান। কিন্তু সঠিক রোগ নির্ণয়ের অভাবে আসল সমস্যাটা থেকেই যায়। শিশুর জীবনে পর্যাপ্ত ঘুমের কী ভূমিকা, তা ভুলে যান অনেকেই।
কেবল মানসিক নয়, রয়েছে শারীরিক রোগও। অনেক শিশুই ছোটবেলা থেকে শ্বাসকষ্টের সমস্যায় ভোগে। তবে শ্বাসকষ্ট মানেই কিন্তু অ্যাজমা নয়। শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক পল্লব চট্টোপাধ্যায় এই বিষয়ে আনন্দবাজার অনলাইনকে বলেন, “ছোট বয়সে হাঁপানির কষ্ট হলে অ্যাজমা হওয়ার আশঙ্কা কম থাকে। ছোট বাচ্চাদের পালমোনারি ফাংশন টেস্ট বা অন্যান্য সব পরীক্ষা করা যায় না। শিশুদের তখন অসিলোমেট্রি বা আরও কিছু পরীক্ষা করা প্রয়োজন। সব জায়গায় এই পরীক্ষা করার সুবিধা থাকে না অথবা অনেক খরচসাপেক্ষ হয়। তবে এইচপি ঘোষ হাসপাতালে এই সব পরীক্ষা কম খরচে করা যায়। প্রয়োজনে অন্যান্য অভিজ্ঞ চিকিৎসকদেরও সাহায্য পাওয়া যায়। যা সাধারণ মানুষের জন্য বেশ সুবিধাজনক।“
এই প্রতিবেদনটি ‘এইচ পি ঘোষ হাসপাতাল’-এর সঙ্গে আনন্দবাজার ব্র্যান্ড স্টুডিয়ো দ্বারা যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত।