Kolkata Durga Puja Celebration

বিষাদে ঢাকা শরতের আকাশ, জেনে নিন ঘরোয়া উপায়ে মন ভাল করার টোটকা

কলকাতা তথা বাংলা দাঁড়িয়ে এক কঠিন সময়ে। প্রতিবাদের আগুনে আঁচে তেতে আছে এ শহর তথা রাজ্যের একটা বড় অংশ। বাঙালি কি পারবে সেই ঝড় কাটিয়ে আনন্দে মেতে উঠতে?

Advertisement

আনন্দ উৎসব ডেস্ক

কলকাতা শেষ আপডেট: ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ১৯:১০
Share:

প্রতীকী চিত্র

আর মাত্র কিছু দিনের অপেক্ষা। তার পরেই পুজোর আলোয় সেজে ওঠার কথা গোটা শহরটার। জ্বলে উঠবে প্যান্ডেলের ঝাড়বাতি, বাদ্যিও বাজবে। শেষ হবে বছরভরের অপেক্ষা। কিন্তু কলকাতা তথা বাংলা দাঁড়িয়ে এক কঠিন সময়ে। প্রতিবাদের আগুনে আঁচে তেতে আছে এ শহর তথা রাজ্যের একটা বড় অংশ। বাঙালি কি পারবে সেই ঝড় কাটিয়ে আনন্দে মেতে উঠতে?

Advertisement

মনের কোনায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে বিষাদ। বিষাদ কাটিয়ে বাঙালি কি পারবে উৎসবে মাততে? কিন্তু এই উৎসব কিছু মানুষের সারা বছরের পুঁজির উৎস। একটা বড় অংশের মানুষ অপেক্ষা করে থাকে এই সময়টার বাড়তি রোজগারের জন্য– ফুল ব্যবসায়ী থেকে রাস্তার ধারের খাবারের দোকান, সকলেই আছেন তালিকায়। তাঁদের হাসিমুখের স্বার্থে পুজো হওয়াও ততটাই জরুরি।

মন জুড়ে থাকা বিষাদ থেকে সাময়িক মুক্তি পেতে মেনে চলতে পারেন এই উপায়গুলি:

Advertisement

ব্রিদিং এক্সারসাইজ

সঠিক ব্রিদিং এক্সারসাইজ মানসিক চাপ থেকে কিছুটা মুক্তি দিতে পারে।

অ্যারোমা থেরাপি

কিছু ক্ষেত্রে অ্যারোমা থেরাপি মনকে শান্ত রাখতে সাহায্য করে। ল্যাভেন্ডার, ক্যামোমাইল এবং চন্দন কাঠের মতো প্রাকৃতিক সুগন্ধ মনে প্রশান্তি আনে।

যোগব্যায়াম

দুশ্চিন্তা, উদ্বেগ কমাতে শরীরচর্চায় গুরুত্ব দিন। হালকা যোগব্যায়াম যেমন হাঁটা বা যোগাসন এ ক্ষেত্রে সাহায্য করবে।

পর্যাপ্ত ঘুম

মনকে শান্ত রাখতে বিশ্রামের প্রয়োজন। ঘুম যদি সঠিক পরিমাণে না হয়, তা প্রভাব ফেলতে পারে মানসিক এবং শারীরিক পরিস্থিতির উপর।

উমার কাছে এখন একটাই প্রার্থনা। তাঁর আগমনে যেন সব কালো ঘুচে আলো ফেরে চারপাশে।

এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement