কালীপুজোর আর হাতে গোনা কয়েকটা দিন বাকি। এই সময়ে অনেকেই তারাপীঠ দর্শনের পরিকল্পনা করে রেখেছেন।
কিন্তু কোথায় থাকবেন ভেবেছেন কি? হোটেল হতে হবে এমন জায়গায়, যেখান থেকে মন্দিরের দূরত্ব কম, আবার খরচও হবে সাধ্যের মধ্যে। রইল এমনই কিছু হোটেল, গেস্ট হাউজ় এবং লজের সুলুকসন্ধান।
হোটেল ‘বন্ধু’র ভাড়া মাথাপিছু ২০০ টাকা। যদি ২ জনের এসি বিহীন ঘর নেন, তা হলে ৪০০ টাকা খরচ পড়বে। এসি ঘর মাথাপিছু ৩০০ টাকা, অর্থাৎ ভাড়া ৬০০ টাকা।
হোটেল ‘মা অন্নপূর্ণা’য় এসি ছাড়া সিঙ্গল বেডরুমের ভাড়া ৬৫০ টাকা। এসি ঘর পাবেন ১০৫০ টাকায়। এখান থেকে তারাপীঠ মন্দির একদম কাছে।
হোটেল ‘বলাকা’য় ৪০০ টাকায় সিঙ্গল রুম মিলবে। তবে এসি ঘরের ভাড়াও মাত্র ৮০০ টাকা। এসি বিহীন ডবল বেডরুম ৮০০ টাকা, এসি থাকলে ১২০০ টাকা। সব ঘরেই গিজারের সুবিধা রয়েছে।
তারাপীঠ মন্দির থেকে মাত্র ৮৫০ মিটার দূরত্বে রয়েছে ‘চক্র নয়ন তারা হোটেল সোনু ইন’। এসি ছাড়া ডবল বেডরুম পেয়ে যাবেন ৭২৪ টাকায়।
তারাপীঠ মন্দিরের ২-৩ মিনিটের হাঁটাপথে হোটেল ‘ইলোরা’। এসি, নন-এসি দু’রকম ঘরই পেতে পারেন। এসি ছাড়া দু’জনের থাকার ঘরের খরচ পড়বে ৮০০ টাকা, এসি সমেত ১০০০ টাকা। তবে ৪ জন এবং ৬ জন একসঙ্গে থাকা যাবে, এমন ঘরও রয়েছে। সে ক্ষেত্রে ভাড়া একটু বেশি।
‘বিকি গেস্ট হাউস’-এ লিফটের সুবিধা রয়েছে। এসি বিহীন সিঙ্গেল বেডরুমের খরচ ৮০০ টাকা এবং এসি ঘর ১১০০ টাকা।
থাকতে পারেন ‘বেলা লজে’। এসি ছাড়া ডবল বেডরুমের খরচ ৮০০ টাকা। এসি থাকলে ১২০০ টাকা। গিজার এবং লিফটের সুবিধাও পেয়ে যাবেন এখানে। লজের সঙ্গেই রয়েছে রেস্তরাঁ।
‘ত্রিনয়নী স্টে’ মন্দির থেকে মাত্র তিন মিনিটের হাঁটা পথ তারাপীঠের মন্দির। এসি ছাড়া ঘরের খরচ পড়বে মাত্র ৮৭২ টাকার মতো। এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।