ছবি সংগৃহিত
চারিদিক পিরামিডে ঘেরা, চোখের সামনেই রয়েছে মমি, দেওয়ালে খোদাই করা হায়ারোগ্লিফিক লিপি। মিশর মানেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে রহস্য, রোমাঞ্চে ভরা এই ছবি। এই পুজোয় চোখের সামনে মিশরকে উপলব্ধি করতে পারবেন আপনিও।
৪২তম বছরে হাওড়া চন্দ্রবাটী দক্ষিণ পল্লি সাধারণ দুর্গোৎসব সমিতির এ বছরের ভাবনা ‘রহস্যের মিশর’। শিল্পী, শ্রী অশোক কুমার হাজরা (বুদ্ধ)। প্রতি বছরের মতো এ বছরেও প্রতিমা সাবেকি। স্থায়ী মন্দিরেই হবে পুজো। মণ্ডপসজ্জার সব জায়গাতেই থাকছে প্রাচীন মিশরীয় সভ্যতার ছোয়াঁ। প্যান্ডেল সাজানো হয়েছে বিভিন্ন ধরনের মিশরীয় মুখোশে।
হাওড়া চন্দ্রবাটী দক্ষিণ পল্লি সাধারণ দুর্গোৎসব সমিতির উদ্যোক্তা শোভন বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “এটি আমাদের স্থায়ী মন্দির। প্রতি বছরই সাবেকি মূর্তির পুজো হয়। এ বছরও তার অন্যথা হচ্ছে না। এ ছাড়াও পুজোর সময় বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়। মহালয়ার দিন আমাদের বসে আঁকো প্রতিযোগিতা হয়েছিল, যেখানে ৩০০ জনের ওপর প্রতিযোগী অংশগ্রহণ করেছিলেন।”
এ ছাড়াও বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয় পুজোয় প্রতি দিন। ক্যুইজ প্রতিযোগিতা, ধুনুচি নাচ-সহ বিভিন্ন প্রতিযোগিতা হয়।
কী ভাবে যাবেন?
নবান্ন থেকে আন্দুল রোড ধরে চুনাভাটি বাস স্টপ। সেখান থেকে মাত্র ১ মিনিটের পথ।
এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।