Brahmapur Harisava Sarbojanin Durgotsab

সাজার সামগ্রী দিয়ে সেজে উঠছে এদের মণ্ডপ

ব্রহ্মপুর হরিসভা সর্বজনীন।‌ সাজঘর নাম শুনলেই আমাদের মাথায় আসে নিজেদের সাজার জন্য বিভিন্ন উপকরণ সহ একটি ঘর। সেই ঘরকেই প্রাধান্য দিয়ে সেজে উঠছে এদের মণ্ডপ।

Advertisement

আনন্দ উৎসব ডেস্ক

শেষ আপডেট: ১৭ অক্টোবর ২০২৩ ১৯:২২
Share:

১৯৭০ সালে নিজেদের প্রথম পুজো শুরু করে ব্রহ্মপুর হরিসভা সর্বজনীন।‌ এই বছর তাদের পুজো ৫৪ তম বর্ষ। পুজোর সময় আমরা প্রত্যেককেই সাজগোজ করতে ভালবাসি। সেই জন্যই জামাকাপড় থেকে আয়নাও এই সময় কেনা হয়। এই দিক মাথায় রেখেই এবারে ব্রহ্মপুর হরিসভা সর্বজনীন দুর্গোৎসব কমিটি। অগ্রদূত নিজেদের পুজোর নাম দিয়েছে ‘সাজঘর’।

Advertisement

সাজঘর নাম শুনলেই আমাদের মাথায় আসে নিজেদের সাজার জন্য বিভিন্ন উপকরণ সহ একটি ঘর। ঠিক এভাবেই পুজো মণ্ডপ সাজিয়ে তোলা হচ্ছে। বাঁশ কাঠামো তো আছেই এর সঙ্গে আয়না, সিঁদুর ও অন্যান্য সাজার জিনিস থাকছে। থিমের সঙ্গে মানিয়ে তৈরি করা হচ্ছে প্রতিমা।

এই ক্লাবের ইতিহাসে এই বছর প্রথম বার প্রতিমা থিম অনুযায়ী তৈরি করা হচ্ছে। প্রতিমা আনা হচ্ছে কুমোরটুলি থেকে। মন্ডল জুড়ে উল্লেখযোগ্যভাবে আলোর ব্যবহার থাকছে। পুজো কমিটির সহ সম্পাদক রাজীব পালিত বলেন, ‘‘আমাদের পুজোর বাজেট খুব একটা বেশি নয়। এ বার আমরা প্রথম বার থিমের সঙ্গে মানিয়ে প্রতিমা করছি। তৃতীয়ার দিন পূজা মন্ডপ উদ্বোধন করা হবে। আশা করি দর্শকদের আমাদের পুজো ভাল লাগবে।’’

Advertisement

থিম শিল্পী-পুষ্পপতি রুদ্রর পাল

প্রতিমা শিল্পী – ইমন চক্রবর্তী

যাবেন কী করে - মাস্টারদা সূর্যসেন মেট্রো স্টেশন নেমে অটো করে সোজা চলে যাওয়া যাবে ব্রহ্মপুর অগ্ৰদূত ক্লাব।

এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement