Jagadhatri Puja in Chandannagar

চন্দননগরে জগদ্ধাত্রী পুজো দেখার পরিকল্পনা করুন এই সেরা ১৫টির তালিকা দেখে

জগদ্ধাত্রী পুজো এলেই চন্দননগরের প্রসঙ্গ আপনা আপনি চলে আসে। এই সময়ে আশপাশের এলাকা তো বটেই, দূরদূরান্ত থেকেও মানুষের ঢল নামে একদা ফরাসি উপনিবেশ চন্দননগরে।

Advertisement
আনন্দ উৎসব ডেস্ক
শেষ আপডেট: ০৬ নভেম্বর ২০২৪ ২৩:৩৭
Share:
০১ ১৭

জগদ্ধাত্রী পুজো এলেই চন্দননগরের প্রসঙ্গ আপনা আপনি চলে আসে। এই সময়ে আশপাশের এলাকা তো বটেই, দূরদূরান্ত থেকেও মানুষের ঢল নামে একদা ফরাসি উপনিবেশ চন্দননগরে।

০২ ১৭

যদি এ বছর চন্দননগরে গিয়ে পুজো দেখার পরিকল্পনা করে থাকেন, তা হলে রইল কিছু সেরা পুজোর হদিশ।

Advertisement
০৩ ১৭

সুভাষপল্লি সর্বজনীন জগদ্ধাত্রী পুজো কমিটি: চন্দননগর স্টেশন থেকে মাত্র ২ মিনিটের দূরত্বে এই পুজো, যা এ বার ৫৫ বছরে পদার্পণ করল।

০৪ ১৭

সার্কাস মাঠ সর্বজনীন: মানকুণ্ডু স্টেশন থেকে ৭ মিনিটের হাঁটা পথে এই প্যান্ডেল। এ বছর ৫৩ বছরে পা দিল এই পুজো।

০৫ ১৭

চারাবাগান বালক সঙ্ঘ সর্বজনীন: সার্কাস মাঠ সর্বজনীন থেকে ২ মিনিট হাঁটলেই দেখতে পাবেন ৪৩ বছরের পুরনো এই পুজো।

০৬ ১৭

পালপাড়া সর্বজনীন: ৮০ বছরে পদার্পণ করল পালপাড়া জগদ্ধাত্রী পুজো। থিমের প্যান্ডেল, সুন্দর আলো– সব কিছু মিলিয়ে প্রতি বছরই এই প্যান্ডেল প্রচুর মানুষকে আকর্ষণ করে।

০৭ ১৭

তেঁতুলতলা: হুগলির সবথেকে পুরনো পুজো তেঁতুলতলা জগদ্ধাত্রী পুজো। ডাকের সাজে সজ্জিতা দেবীর প্যান্ডেল ভদ্রেশ্বর স্টেশন থেকে ১.৭ কিমি দূরে।

০৮ ১৭

নতুনপাড়া: ১৯৫৬ সালে এই পুজোর শুরু। মানকুণ্ডু স্টেশন থেকে ১ কিমি দূরে অবস্থিত।

০৯ ১৭

অম্বিকা অ্যাথলেটিক ক্লাব: মানকুণ্ডু স্টেশন থেকে ২ কিমি দূরে এই পুজো এ বার ৫৪ বছর পূর্ণ করবে। স্টেশন থেকে টোটো করে সহজেই এখানে পৌঁছে যাওয়া যায়।

১০ ১৭

চন্দননগর হেলাপুকুর সর্বজনীন: চন্দননগরের অন্যতম বিখ্যাত পুজো এটি। দেবী জগদ্ধাত্রী এবং তাঁর বাহন সিংহকে স্বর্ণালঙ্কারে সাজানো হয়। চন্দননগর স্টেশন থেকে ২ কিমি দূরে ৫৪ বছরের পুরনো এই পুজোর প্যান্ডেল।

১১ ১৭

বাগবাজার সর্বজনীন: চন্দননগরের পুরোনো পুজোগুলোর একটি এই পুজো। এ বছর বাগবাজার সর্বজনীন ১৮৯ বছরে পা রাখল।

১২ ১৭

বড় তালডাঙা: থিম পুজোর মধ্যে এটি চন্দননগরের অন্যতম বিখ্যাত পুজো, যা দেখতে প্রতি বছর প্রচুর পরিমাণে জনসমাগম হয়। ৫০ বছরের এই পুজোয় প্রতি বছরই প্রথা মেনে থাকে ডাকের সাজে প্রতিমা। বাগবাজার সর্বজনীন থেকে এটি ২.৩ কিমি দূরে।

১৩ ১৭

বড় কালীতলা: ডাকের সাজ এবং সোনার গয়নায় সজ্জিতা দেবী চন্দননগরের আকর্ষণ। ৫৪ বছরের পুরনো এই পুজো বড় তালডাঙা থেকে ১ কিমি দূরে অবস্থিত।

১৪ ১৭

চাউলপট্টি সর্বজনীন: দেবীকে এখানে ‘আদি মা’ বলে ডাকা হয়। বলা হয়, এটি নাকি এখানকার সবথেকে পুরনো পুজো। দেওয়ান ইন্দ্রনারায়ণ চৌধুরী ১৭৫৫ সালে এখানে পুজো শুরু করেন। প্রতিমাকে আজও সাবেক সাজে সাজানো হয়।

১৫ ১৭

নিয়োগী বাগান জগদ্ধাত্রী পুজো: মানকুণ্ডু স্টেশন থেকে এটি ১ কিমি দূরে। এখানকার আলোর কারুকাজ, সুন্দর প্যান্ডেল এবং প্রতিমা বছরের পর বছর ধরে দর্শনার্থীদের আকর্ষণ করছে।

১৬ ১৭

চন্দননগর ফটকগোড়া জগদ্ধাত্রী পুজো: ৭০ বছরের পুরনো বিখ্যাত এই জগদ্ধাত্রী পুজোয় প্যান্ডেল এবং আলোর নিখুঁত কাজ দেখতে বহুদূর থেকে মানুষ আসেন।

১৭ ১৭

তেমাথা সর্বজনীন: ৭৯ বছরে পদার্পণ করল এই পুজো। দেবীর উচ্চতা এখানে দেখার মতো, যার টানে প্রতি বছর বিপুল পরিমাণে জনসমাগম হয়। এখানকার রীতি অনুযায়ী মহিলারা নন, পুরুষরা দেবীকে বরণ করেন। এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on:
আরও গ্যালারি
Advertisement