নিজেকে সাজিয়ে রাখতে চান প্রায় সকলেই। তাল মিলিয়ে চলতে চান ফ্যাশন ট্র্রেন্ডের সঙ্গে। এই কারণে অনেকে নিজের মেকওভার করেন মাঝে মধ্যেই। কিন্তু কোনও সময় ভেবেছেন কি নিজের ঘরের মেকওভারের কথা ? বেশির ভাগ সময়ই এই বিষয়টা আমাদের খেয়াল থাকে না। অল্প সময়ে ঘরের কিছু জিনিসের জায়গা পরিবর্তন করে অথবা ছোটো ছোটা কিছু জিনিস রেখে বদলে ফেলতে পারেন আপনার ঘরের লুক।
‘ইন্টিরিয়ার ডেকোরেশন’ কথাটা শুনলেই মধ্যবিত্তের গায়ে জ্বর আসে। খরচের কথা ভেবেই কপালে ভাঁজ পড়ে। কিন্তু অল্প খরচেই আপনি পাল্টে ফেলতে পারেন ঘরের চেহারা। আসবাবপত্রের জায়গা পরিবর্তন করে অথবা ঘরের রঙে বদল এনেও পাল্টে ফেলতে পারেন এর রূপ।
এখন বাজারে নানান ধরনের ঘর সাজানোর সামগ্রী পাওয়া যায়। দামও হয় সাধ্যের মধ্যে। ঘরের সঙ্গে মানানসই জিনিসটি বেছে নিয়ে সাজিয়ে ফেলুন আপনার ঘর। জেনে নিন কী ভাবে সাজাবেন-
আরও পড়ুন: ছোট ফ্ল্যাটেও গাছ লাগানো সম্ভব, যদি মানেন এ সব
আরও পড়ুন: গান শুনতে ভালবাসেন? তা হলে বাড়িতে এই ব্যবস্থা করাতে ভুলবেন না
ঘরে থাকা আসবাবপত্রের জায়গা একটু এদিক ওদিক করে দিন। দেখবেন ঘরের চেহারায় পরিবর্তন এসেছে।
অন্দরসজ্জার অন্যতম উপাদান পর্দা। বাজারে এখন নানা ধরনের পর্দা কিনতে পাওয়া যায়। ঘরের রঙের সঙ্গে মানানসই পর্দা বেছে নিন।
কুশন কভার, বিছানার চাদর, টেবিল কভারে পরিবর্তন আনুন।
ঘরে নতুন রং করা খরচ সাপেক্ষ মনে হলে ব্যবহার করতে পারেন ওয়াল পেপার। রকমারি নকশা ও রঙের ওয়ালপেপার বাজারে পাওয়া যায়। এগুলোর দামও খুব বেশি হয় না।
ঘরে থাকা আসবাবপত্রের জায়গা একটু এদিক ওদিক করে দিন। দেখবেন ঘরের চেহারায় পরিবর্তন এসেছে।
অন্দরসজ্জার অন্যতম উপাদান পর্দা। বাজারে এখন নানা ধরনের পর্দা কিনতে পাওয়া যায়। ঘরের রঙের সঙ্গে মানানসই পর্দা বেছে নিন।
কুশন কভার, বিছানার চাদর, টেবিল কভারে পরিবর্তন আনুন।
ঘরে নতুন রং করা খরচ সাপেক্ষ মনে হলে ব্যবহার করতে পারেন ওয়াল পেপার। রকমারি নকশা ও রঙের ওয়ালপেপার বাজারে পাওয়া যায়। এগুলোর দামও খুব বেশি হয় না।
ছবি তুলতে পছন্দ করেন না এমন ব্যক্তির সংখ্যা হাতে গোনা। সেই ছবিই ফোটো ফ্রেমে ভরে টাঙিয়ে নিন দেওয়ালে। দেখবেন ঘরের সজ্জায় বদল এসেছে।
ব্যবহার করতে পারেন পেন্টিং। ছবি কিনে এনে অথবা নিজের হাতে এঁকে টাঙিয়ে ফেলুন ঘরের দেওয়ালে। অন্দরসজ্জায় নতুন মাত্রা এনে দেবে এই পদ্ধতি।
ঘরে ঝোলাতে পারেন রকমারি ওয়াল হ্যাঙ্গিং, উইন্ড চাইম।
ঘরে থাকা অব্যবহৃত সামগ্রী দিয়ে নিজের হাতেই বানিয়ে ফেলুন শোপিস। কাচের বোতল কিংবা বয়ামে এঁকে সাজিয়ে রাখুন ঘরে।
গাছ পছন্দ করলে ঘরে রাখুন বনসাই। এগুলোর পরিচর্যায় খুব বেশি ঝক্কি থাকে না। ঘরের রূপ পরিবর্তনেও সাহায্য করে।
বাজার চলতি কিছু সুগন্ধি মোমবাতি ঘরে রাখুন। স্বল্প দামেই এগুলো বাজারে কিনতে পাওয়া যায়। ঘরে জ্বালিয়ে রাখতে পারেন হাল্কা গন্ধের ধূপকাঠি।
কিছু সতেজ ফুল, ফুলদানিতে রাখুন। এতে ঘরের সৌন্দর্য বাড়বে।
ছবি তুলতে পছন্দ করেন না এমন ব্যক্তির সংখ্যা হাতে গোনা। সেই ছবিই ফোটো ফ্রেমে ভরে টাঙিয়ে নিন দেওয়ালে। দেখবেন ঘরের সজ্জায় বদল এসেছে।
ব্যবহার করতে পারেন পেন্টিং। ছবি কিনে এনে অথবা নিজের হাতে এঁকে টাঙিয়ে ফেলুন ঘরের দেওয়ালে। অন্দরসজ্জায় নতুন মাত্রা এনে দেবে এই পদ্ধতি।
ঘরে ঝোলাতে পারেন রকমারি ওয়াল হ্যাঙ্গিং, উইন্ড চাইম।
ঘরে থাকা অব্যবহৃত সামগ্রী দিয়ে নিজের হাতেই বানিয়ে ফেলুন শোপিস। কাচের বোতল কিংবা বয়ামে এঁকে সাজিয়ে রাখুন ঘরে।
গাছ পছন্দ করলে ঘরে রাখুন বনসাই। এগুলোর পরিচর্যায় খুব বেশি ঝক্কি থাকে না। ঘরের রূপ পরিবর্তনেও সাহায্য করে।
বাজার চলতি কিছু সুগন্ধি মোমবাতি ঘরে রাখুন। স্বল্প দামেই এগুলো বাজারে কিনতে পাওয়া যায়। ঘরে জ্বালিয়ে রাখতে পারেন হাল্কা গন্ধের ধূপকাঠি।
কিছু সতেজ ফুল, ফুলদানিতে রাখুন। এতে ঘরের সৌন্দর্য বাড়বে।