Ananda Utsav 2019

বই পড়তে ভালবাসেন? এ ভাবে বাড়িতেই বানিয়ে ফেলুন বইঘর

এ সব উপায়ে খুব সহজেই বাড়িতে বানিয়ে ফেলুন লাইব্রেরি । সাজিয়ে রাখুন পছন্দের বই গুলি।

Advertisement

সুদীপ ভট্টাচার্য

কলকাতা শেষ আপডেট: ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ১৭:১২
Share:

অন্দর সজ্জায় লাইব্রেরি

আজকাল বাংলা সাহিত্যের অনেক অনুরাগী পাঠকদেরই দুঃখ করতে শুনেছি যে বাঙালির নাকি বই পড়ার টান ক্রমশ কমে যাচ্ছে। ই-বুক, নানা কাজে ব্যস্ততা, বই পড়ার অভ্যাস কমে যাওয়া নানা কারণেই অনেকেই বইয়ের খোঁজখবর রাখেন না বলে অনেকেই অভিযোগ করেন।

Advertisement

তবে তা সব সময় মোটেও সত্যি নয়। পড়ুয়াদের বই পড়ার অভ্যাস কমেনি। শুধু তা-ই নয়, তাঁরা অনেকেই বাড়িতে একটা ছোটখাটো বই পড়ার ঘরেরও ব্যবস্থা করেন। অনেকের মতে আবার প্রবল ভাবে বাড়ছে বাঙালির বই কেনার সংখ্যাও। আগে লাইব্রেরি থেকে বই নিয়ে এসে পড়তেন অনেকে। আজকাল সময়ের অভাবে লাইব্রেরি যাওয়া কমে গিয়েছে অনেকের। বরং অনেকে বাড়িতেই তৈরি করে নিচ্ছেন ছোট ছোট লাইব্রেরি।

তাই বসার ঘরের কোনও এক দেওয়ালে ঝকমকে গ্রন্থাগার তাই তৈরি করে নেওয়াই যায়। ডিসপ্লে ইউনিটের সঙ্গে বই রাখার র‍্যাক বা লাইব্রেরিও তৈরি করে নেওয়া যায়। জানলার নীচে ছোট ছোট বাক্স থাকে ফ্ল্যাটবাড়িতে। যা বাইরে পাল্লা দিয়ে ভিতরে জিনিসপত্র রাখা হয়। এই জানলার নীচের জায়গাগুলোকে বই রাখার জায়গা হিসেবে ব্যবহার করা যেতেই পারে।

Advertisement

আরও পড়ুন:রং, আসবাব ও মেঝের কেরামতিতে এ ভাবেই খুলবে ঘরের সাজ

আরও পড়ুন:বৈঠকী মজলিশের মেজাজ আনুন বাড়িতেই, রইল আড্ডাঘর তৈরির সুলুকসন্ধান​

সিঁড়ির নীচ— বাড়ির এই অংশটা চিরকেলে অবহেলার জায়গা। কিন্তু সিঁড়ির নীচে যদি ঠিকঠাক জায়গা থাকে তা হলে সুন্দর বইয়ের র‍্যাক বানিয়ে নেওয়া যায়। মেঝেতে গদি পেতে কিংবা লো হাইট বসার ব্যবস্থাও করে নেওয়া যেতে পারে। চিলেকোঠার ঘরে কিংবা মেজেনাইন ফ্লোর ছোট্ট লাইব্রেরি বানিয়ে নেওয়ার দারুন জায়গা। ফ্ল্যাট বা বাড়ির অতিরিক্ত ঘরকে লাইব্রেরি হিসেবে বানিয়ে নেওয়া যায়। সারাদিন পড়াশোনা চলল, অতিথি কেউ এলে তার কয়েক দিনের বসবাসের জন্যও ছেড়ে দেওয়া গেল সেই ঘর।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement