make your kiss more passionate

টিপ টিপ বৃষ্টি! চুমু পাচ্ছে? পুজোয় প্রেমিকাকে গাঢ় চুম্বনে ভরাতে কী কী খেয়াল

প্রেমিকার মন বুঝে নিন, আদরে ভরে দেওয়ার আগে। উষ্ণতার পারদ তখনই চড়বে। নইলে মাটি হয়ে যেতে পারে গোটাটাই।

Advertisement

আনন্দ উৎসব ডেস্ক

শেষ আপডেট: ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১৫:২৭
Share:

প্রেম এবং পুজো! একে অন্যের হাতে হাত ধরে চলে! তাই না? পুজোয় ঘন নিবিড় শরীরী চাওয়া থাকবে, এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সবটারই একটা পরিবেশ লাগে। সময় লাগে। দু’তরফের মনের চাহিদা লাগে। তবে না! প্রেমিকাকে চুমু খেতে চাইলেই ঝটাঝপ চুমুতে ভরিয়ে দিতে যাবেন না। তাতে প্রেম চটকে লাট হয়ে যাবে। তা হলে? প্রেমিকারা কী ভাবে চান, তাঁর প্রেমিকের চুমু, জেনে নিন এই লেখায়। বহু বহু আধুনিকার সঙ্গে কথা বলে তৈরি হল এই প্রতিবেদন।

Advertisement

• তরতাজা রাখুন মুখকে

প্রথম শর্তই হল তরতাজা মুখ। খাবারে রসুন বা পেঁয়াজ নয়। এমনকি পানমশলা, জরদা, ধুমপানও নয়। এসব কান্ড করে ভুলেও চুমু খাওয়ার দিকে এগোবেন না। চুমুর পরিকল্পনা রাখলে পকেটে সঙ্গী হোক মাউথ ফ্রেশনার বা মিন্ট! এমনকি প্রেমিকার তরল নেশায় আপত্তি থাকলে, চুমুর আগে খেয়াল করবেন বিশেষ করে। সুরা থেকে সরে থাকুন।

Advertisement

• গায়ে চড়া সুগন্ধী নয়

বরং বাজারে হালকা সুগন্ধী অনেক রকম পাওয়া যায়, যে গুলো অন্যকে উত্তেজনার আঁচে ফেলে। শরীরে থাকুক তেমন একটা কিছু। সুবাসিত হালকা গন্ধের চুলের ‘জেল’ও লাগিয়ে নিতে পারেন। নয়তো মিষ্টি গন্ধওয়ালা শ্যাম্পু।

দুম করে চুমু নয়

নিরালা জায়গা পেলেন, আর চুমু চাগাড় দিল এবং খেয়ে ফেললেন, এমনটা যেন না হয়। সবেরই একটা সময় আছে। চুমু ’২০-২০’ ক্রিকেট নয় যে, নেমেই চালিয়ে খেলতে হবে। চুমুর জন্য হাজার বার মন ছুক ছুক করলেও নিজেকে সামলে নিন। মনের মতো পরিবেশ তৈরি হতে সময় দিন। প্রয়োজনে নিজেদের পছন্দের কোনও বিষয় নিয়ে আড্ডা দিন। হাসাহাসি চলুক। মিষ্টি হাসি ধীরে ধীরে দুষ্টু হাসির দিকে যাক। কথা বাঁক নিক শরীরী গদ্যে। চাওয়াচাওয়ি হোক নিবিড় দুটি শরীরের নানা প্রান্তে। কাছাকাছি হোন। স্পর্শ শুরু হোক, হাতের আঙুল থেকে কাঁধে, গলায়, পিঠের খোলা অংশে, হাত নামুক কোমরে, নিতম্বের কাছাকাছি, ঊরুতে, পায়ের উন্মুক্ত অংশে। দুটো খোলা পা-এ ঘষটানি চলুক খানিক। উপুড় করা আঙুলে বিলি কাটুন প্রেমিকার ঠোঁটে। শরীরে উত্তাপ ছড়াক আরও।

• নিবিড় লোভাতুর ভাসা চোখের চাউনি মেলুন প্রেমিকার দিকে

এমন চাউনিতে আপনার ইচ্ছের ঈঙ্গিত থাকবে। প্রেমিকার চোখে যদি সেই ইচ্ছেয় সায় থাকে, আলতো আলিঙ্গন করুন। ধীরে ধীরে তাঁর মাথার চুলে হাত বুলিয়ে কাছে নিন তাঁকে। প্রেমিকার চোখের ভাষা পড়ে তাঁর ঠোঁটের কাছাকাছি হোন।

• ও দিক থেকে চুমুর ডাক এলেই ভাল

তা যদি না হয়, নিজের ঠোঁটটা নিয়ে প্রেমিকার কানের লতি, কপাল, চিবুক, গালে, চোখের পাতায় আপনার উষ্ণ ছোঁওয়া রাখুন। তার পর সময় বুঝে ঠোঁট। আলতো করে। তার পর ধীরে ধীরে ঠোঁটে ঠোঁটের ঘষটানি ছড়িয়ে পড়ুক মুখের অন্যত্র। তার পর গভীর চুম্বন। সঙ্গে থাকুক হাতের ছোঁওয়া প্রেমিকার শরীর জুড়ে।

• চুমু মানেই কিন্তু ঠোঁটে ঠোঁট নয়, আরও কিছু

চুমু মানেই কেবল ঠোঁটে ঠোঁটেই ঘন আদর নয়, আলতো দাঁতের কামড়ও চুমুর একটা ধাপ। অধর এবং ওষ্ঠের ভিন্ন ভিন্ন ভাবে নিজের ঠোঁটে বুলিয়ে নেওয়াও একটা শিল্প। প্রেমিকার তাতে সাড়া থাকলে চলুক না এমন ভাবে কিছুক্ষণ!

• জিভ দিয়ে যায় চেনা

চুমুর আনন্দ অনেক গুণে বেড়ে যেতে পারে জিভে জিভে ছোঁয়াছুঁয়িতে। হয়তো এতেই ঘুরে যেতে পারে আপনার চুমুর সমীকরণ!

এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement