বাড়তি ওজন নিয়ে চিন্তিত!
সারা বছর খাটনির পর পুজো আসে একঝলক মুক্তির বাতাস নিয়ে৷ টানা দিন দশেক কেটে যায় আনন্দে, অনিয়মেও৷ মধ্যরাত গড়িয়ে পার্টি, বেলা পর্যন্ত ঘুমনো, ব্রেকফাস্ট বাদ দিয়ে একেবারে লাঞ্চ, রান্নাকে ছুটি দিয়ে হোম ডেলিভারি বা বাইরে খাওয়া, দিনভর শুয়েবসে থাকা বা ঘুরে বেড়ানো ইত্যাদি৷ আবার ক’দিন বাদ দিয়ে কালিপুজো–ভাইফোঁটার খাওয়াদাওয়া৷
শুনলে অবাক হবেন, আগে পরিশ্রম করে কোমরের মাপ যতটুকু যা কমিয়েছিলেন, ওই ক’দিনের অনিয়মে সে আবার ফিরে আসতে পারে স্বমহিমায়৷ এমনকি বেড়েও যেতে পারে কোমরের মাপ। তার মানে কি পুজোয় আনন্দ করা যাবে না! আলবাত যাবে। তবে একেবারে বেলাগাম হয়ে নয়৷ মাথায় রাখতে হবে ওজনের কথাটাও৷
তা বলে সব সময় ওজন, অসুখ এ সব মাথায় রেখে খাওয়াদাওয়া করাও খুব একটা কাজের কথা নয়৷ বিজ্ঞানীদেরও মতে, মাথায় চাপ নিয়ে ভাল–মন্দ খেলে তা যেমন উপভোগ করা যায় না, উদ্বেগ অনুঘটক হয়ে ওজনবৃদ্ধির হারও তাতে আরও বাড়িয়ে তোলে৷ অতএব একটা পরিকল্পনা করে নিন এখন থেকেই৷ কখন পেটপুরে খাবেন আর কখন নিজেকে একটু বেশি সংযত রাখবেন৷ জেনে নিন সেই কৌশল যাতে খাওয়ার সময় মনের আনন্দে খেতে পারেন, আর সংযমের সময় থাকতে পারেন উদাসী৷
আরও পড়ুন: পুজোর আগে এই ডায়েট মেনে চলুন! তা হলেই পাবেন নজরকাড়া ফিটনেস!
আনন্দের নিয়ম
বাইরে রাতের খাবার খাওয়ার পরিকল্পনা থাকলে ব্রেকফাস্ট ও লাঞ্চে বাড়ির খাবার খান৷ সম্ভব হলে কার্বোহাইড্রেট, ভাজাভুজি ও মিষ্টি কম খেয়ে শাকসব্জি–ফল ও প্রোটিনসমৃদ্ধ লো ক্যালোরি খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন৷
পার্টিতে যাওয়ার আগে হালকা কিছু খেয়ে নিন৷ পেটভরা থাকলে ভাজাভুজি জাতীয় ভুলভাল খাবার একটু কম খাওয়া হবে৷ পোলাও বা পরোটার বদলে ভাত বা রুটি খাওয়ার চেষ্টা করুন৷ হাই ক্যালোরি খাবারের গ্রেভি খাবেন না। মিষ্টি ও নরম পানীয় থেকেও দূরে থাকার চেষ্টা করবেন যথাসম্ভব৷
শরীরকে বশে রাখতে গেলে মদ্যপানের আকর্ষণ বাদ দিতেই হবে। নইলে কিন্তু আপনার চেহারার আকর্ষণ কমবে৷ মদ্যপানের সঙ্গে যে সব খাবার খাওয়া হয়, সেগুলোও হাই ক্যালোরিযুক্ত। মদেও ক্যালোরি কিছু কম নেই৷ অতএব বুঝেশুনে৷
হেঁটে হেঁটে ঠাকুর দেখবেন৷ কাজেই মাঝ বা শেষরাতে খিদে পেতেই পারে৷ কাজেই ঘরে ল –ক্যালোরি খাবার মজুত করে রাখুন৷ না হলে অযথা রাস্তার ফাস্ট ফুড খেতে হবে৷ খিদের মুখে সে সব বেশি খেয়ে ফেললে চর্বি বাড়বে৷ পেটের সমস্যাও হতে পারে৷ আর অত রাতে সেই সব খাবার হজমের শ্রম সইতেও না পারে লিভার।
বাইরে রাতের খাবার খাওয়ার পরিকল্পনা থাকলে ব্রেকফাস্ট ও লাঞ্চে বাড়ির খাবার খান৷ সম্ভব হলে কার্বোহাইড্রেট, ভাজাভুজি ও মিষ্টি কম খেয়ে শাকসব্জি–ফল ও প্রোটিনসমৃদ্ধ লো ক্যালোরি খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন৷
পার্টিতে যাওয়ার আগে হালকা কিছু খেয়ে নিন৷ পেটভরা থাকলে ভাজাভুজি জাতীয় ভুলভাল খাবার একটু কম খাওয়া হবে৷ পোলাও বা পরোটার বদলে ভাত বা রুটি খাওয়ার চেষ্টা করুন৷ হাই ক্যালোরি খাবারের গ্রেভি খাবেন না। মিষ্টি ও নরম পানীয় থেকেও দূরে থাকার চেষ্টা করবেন যথাসম্ভব৷
শরীরকে বশে রাখতে গেলে মদ্যপানের আকর্ষণ বাদ দিতেই হবে। নইলে কিন্তু আপনার চেহারার আকর্ষণ কমবে৷ মদ্যপানের সঙ্গে যে সব খাবার খাওয়া হয়, সেগুলোও হাই ক্যালোরিযুক্ত। মদেও ক্যালোরি কিছু কম নেই৷ অতএব বুঝেশুনে৷
হেঁটে হেঁটে ঠাকুর দেখবেন৷ কাজেই মাঝ বা শেষরাতে খিদে পেতেই পারে৷ কাজেই ঘরে ল –ক্যালোরি খাবার মজুত করে রাখুন৷ না হলে অযথা রাস্তার ফাস্ট ফুড খেতে হবে৷ খিদের মুখে সে সব বেশি খেয়ে ফেললে চর্বি বাড়বে৷ পেটের সমস্যাও হতে পারে৷ আর অত রাতে সেই সব খাবার হজমের শ্রম সইতেও না পারে লিভার।
আরও পড়ুন: চুল পাতলা হয়ে ঝরে যাওয়া রুখতে পুজোর আগেই সহজ এই উপায় আয়ত্তে আনুন
রাতে খাবার খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শুয়ে পড়বেন না৷ একটু ঘোরাঘুরি করুন৷ পরের দিনের সাজগোজের সরঞ্জামগুলো অন্তত ঠিক করে রাখুন৷ যত এ দিক সে দিক করে সময় কাটাবেন, চর্বি জমার হার কমবে তত৷
রাতে খাবার খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শুয়ে পড়বেন না৷ একটু ঘোরাঘুরি করুন৷ পরের দিনের সাজগোজের সরঞ্জামগুলো অন্তত ঠিক করে রাখুন৷ যত এ দিক সে দিক করে সময় কাটাবেন, চর্বি জমার হার কমবে তত৷
এ সব সময় ব্যায়ামে অবহেলা করবেন অনেকেই। কাজেই যত পারেন হেঁটে ঠাকুর দেখুন৷ কারণ হাই ক্যালোরি খাবার খাওয়া ও দিবানিদ্রার সঙ্গে শরীরচর্চাও পুরো বন্ধ থাকলে কিন্তু বিপদ বাড়বে৷
এ সব সময় ব্যায়ামে অবহেলা করবেন অনেকেই। কাজেই যত পারেন হেঁটে ঠাকুর দেখুন৷ কারণ হাই ক্যালোরি খাবার খাওয়া ও দিবানিদ্রার সঙ্গে শরীরচর্চাও পুরো বন্ধ থাকলে কিন্তু বিপদ বাড়বে৷