পুজোর ফ্যাশন কেবল মেয়েদের ক্ষেত্রেই একচেটিয়া হবে কেন? এই পুজোর মরসুমে সাজসজ্জায় টেক্কা দিচ্ছেন পুরুষেরাও। পছন্দমতো পোশাকের সঙ্গে মানানসই গয়না, সাজ সম্পূর্ণ করতে সঙ্গী হচ্ছে জুতো কিংবা ব্যাগও।
সঠিক সাজপোশাকের সঙ্গে ‘অ্যাকসেসরিজ’ বেছে নিলেই এই দীপাবলিতে আপনিও হয়ে উঠতে পারেন মধ্যমণি। কেমন সাজবেন, কী পরবেন, রইল সবটাই।
আজকের দিনে দাঁড়িয়ে পুরুষের সাজ কিন্তু কেবল গলায় সোনার চেন, হাতে আংটি কিংবা পাঞ্জাবীতে সোনার বোতামেই আটকে নেই। বরং যুগের সঙ্গে সঙ্গে বদলেছে পোশাক পরার ধরনও।
ইন্দো ওয়েস্টার্ন শেরওয়ানি: এই দীপাবলিতে কেবল বাড়ির সজসজ্জাতেই নয়, নিজের সাজেও থাক আভিজাত্যের ছোঁয়া। বেছে নিতেই পারেন একটি ইন্দো ওয়েস্টার্ন শেরওয়ানি। আর সেই সঙ্গে মানানসই ট্রাউজার আর জুতো। ধীরে ধীরে আবহাওয়াও মনোরম হচ্ছে। ফলে কষ্টও হবে না এই সাজে।
এমব্রয়ডারি করা শাল: পুজোর ফ্যাশনের ভাণ্ডারে পশমিনা শালের বিকল্প যেন আর কিছু নেই। এই দীপাবলিতে কুর্তার সঙ্গে গায়ে জড়িয়ে নিতেই পারেন মানানসই শাল।
নেভি ব্লুই আনবে আভিজাত্য: পুজোর মরসুমে জমকালো সাজ তো বনতা হ্যায়! নেভি ব্লু রঙের কুর্তা এক্ষেত্রে পছন্দ করে দেখতেই পারেন। সঙ্গে পোশাকের ধরন বুঝে প্রিন্টেড বা সলিড রঙের স্কার্ফ এবং নাকে একটি নাকছাবিও মন্দ হবে না।
মেন ইন ব্ল্যাক: কালো রঙের কুর্তার সঙ্গে কালো ট্রাউজার আপনাকে করে তুলবে নজরকাড়া। সঙ্গে গলায় রাখতেই পারেন একটি হালকা সোনার চেন। ব্যস, সাজ সম্পূর্ণ।
প্রিন্টেড কুর্তার সঙ্গে ধুতি প্যান্ট: এক রঙা সাজ যদি মনে না ধরে তা হলে বেছে নিন প্রিন্টেড কুর্তা। সেই সঙ্গে সুতির একটি ওয়েস্ট কোট দারুণ মানাবে! আর সঙ্গে যদি থাকে ধুতি প্যান্ট, তা হলে তো কোনও কথাই নেই।