স্টাবল: নিজেকে চকোলেটি বয় করে তুলতে পুজোর আগে কিছু দিন দাড়ি না কাটলেই এই লুক রেডি! হালকা দাড়ির সঙ্গে হালকা পোশাকআশাক! ব্যস, দেখবেন বান্ধবীদের নজর আর সরছেই না আপনার থেকে!
শর্ট বক্স: আপাতত ট্রেন্ডিং এই কাট। আপনার মুখের আকৃতি গোল হয়ে থাকলে এই কাট এনে দিতে পারে একেবারে অন্য ধরনের লুক। পেশাদারি পোশাকের সঙ্গে শর্ট বক্স দাড়িতে এই পুজোয় পাল্টে ফেলুন নিজের চেহারার একঘেয়েমি!
ট্যাপার্ড: একটু ভারিক্কি লুক পছন্দ? দাড়ির এমন স্টাইল তা হলে আপনার জন্যই। মুখ ভর্তি একগাল দাড়ি! গোল কিংবা লম্বা, সব ধরনের মুখের আকৃতিতেই মানাবে। তবে হ্যাঁ, এই লুক আনতে কিন্তু বেশ সময়ও লাগবে। এমন দাড়ির যত্ন নেওয়া খানিক কঠিনও বটে! তবে পুজোয় শেরওয়ানি বা হালকা সুতোর কাজ করা পাঞ্জাবির সঙ্গে বেশ মানাবে।
ট্রিমড: হালকা ট্রিমড দাড়ি, সঙ্গে পাঞ্জাবি। এমন বাঙালি সাজে আপনার থেকে নজর সরাবে কার সাধ্য? আর শুধু পাঞ্জাবিই নয়, যে কোনও সাজের সঙ্গেই মানানসই এই ট্রিমড লুক। তবে দেখবেন হঠাৎ ট্রিম করার পরে, মুখের আদলই না বদলে যায়।
গোটি লুক: গোঁফের সংস্পর্শে নয়, বরং থুতনি থেকে বাড়বে দাড়ি। গোটি লুক মানিয়ে যেতে পারে যে কোনও ধরনের মুখের আকৃতির সঙ্গেই। পুজোর লুক খানিক আলাদা করতে চাইলে ভরসা করতে পারেন এই কায়দায়।
অ্যাঙ্কর দাড়ি: থুতনি এবং জ’ লাইনে বাঁকানো হালকা কালো রেখা, ঠিক যেন নোঙরের মতো! পুজোয় যে কোনও পোশাকের সঙ্গেই খাপ খেতে পারে এমন দাড়ির সাজ।
বোলব লুক: থুতনির নীচে খানিক দাড়ি। সঙ্গে জ’লাইন জুড়ে চাপ দাড়ি। এই দুইয়ে মিলে তৈরি বোলব লুক। ক্যাজুয়াল শার্ট হোক বা পাঞ্জাবি, যে কোনও সাজেই কিন্তু বেশ মানানসই।
ভার্ডি লুক : ছোট, গোলাকার — নিজের ঠোঁটের থেকে ১০ সেন্টিমিটারের বেশি যাবে না এই দাড়ির দৈর্ঘ্য। এই সাজে পুজোয় নিজেকেই বরং উপহার দিন এক আলাদা ব্যক্তিত্ব।
ইম্পেরিয়াল লুক: থুতনি থেকে খুব অল্প অংশ জুড়ে থাকে দাড়ি। তবে এই দাড়ি যদি রাখতে চান অবশ্যই গোঁফের সঙ্গে সামঞ্জস্য থাকতে হবে। না হলেই বেমানান হয়ে পুরো সাজ মাটি।
ডাচ লুক: দাড়ির কায়দায় ডাচ লুক বেশ পুরনো। আধুনিক পোশাকের সঙ্গে নিজেকে খানিক ভিন্টেজ লুক দিতে চাইলে এই দাড়ির কাট হয়ে উঠতে পারে একেবারে জমজমাট ম্যাচ।