ষষ্ঠী থেকে দশমী, প্যান্টালুনসের সাজে হয়ে উঠুন প্রিয়ঙ্কা-সোহিনীর মতোই অনন্যা সময় এসেছে উদযাপনের। আপামর বাঙালির অপেক্ষায় দাঁড়ি টেনে উমা আসছেন। ঘরের মেযেকে বরণ করে নিতে তাই এত আনন্দ আয়োজন, এত সাজগোজ চারপাশে। মা দুর্গার আগমনীর সুরে সুর মিলিয়ে সেজে উঠছে শহরও। কবে কোনটা পরবেন, কখন কেমন সাজবেন- মন জুড়ে শুধু তারই ভাবনাচিন্তা! আগমনীর সুরে সকলকে সাজাতে কোমর বেঁধেছে প্যান্টালুনস-ও। এই পাঁচ দিনে মনের মতো পোশাকের খোঁজে চোখ রাখতে পারেন এখানকার সম্ভারে। প্রিয়ঙ্কা সরকার ও সোহিনী সরকারের মতো করেই।
পুজো শুরু হোক হাল ফ্যাশনের হাত ধরে। ষষ্ঠীর বোধনে সাজে থাক আধুনিক ছোঁয়া। উজ্জ্বল রঙের জাম্পস্যুট, নি–লেন্থ ড্রেস অথবা স্ট্রাইপ ডিজাইনের পোশাকে মনে বাজুক বোহেমিয়ান সুর। ফিউশন ক্রপ টপ পরতে চাইলে সঙ্গে মানানসই হবে পালাজো।
সপ্তমীর সাজ হোক মনোটোনে: এই দিনটা পরিবারের সঙ্গে হই হই করে কাটাতে ভরসা রাখুন একরঙা সালোয়ার স্যুটে। নজর কাড়তে অক্সিডাইজড বা রুপোর গয়না বেশ মানাবে।
অষ্টমী মানেই অঞ্জলি, ভোগের খিচুড়ি, সন্ধি পুজো, ধুনুচি নাচআর শাড়িতে নারী। দিনটা জমজমাট হোক হাই হিল আর হালফ্যাশনের শাড়িতে। সাবেক সাজে সকাল থেকে দুপুর। সন্ধের সাজ বরং হোক কনটেম্পোরারি। শাড়িই থাকুক না, তবে অন্য স্বাদে। ঠিক সোহিনীর মতো করে।
নবমীর আড্ডা জমুক কুর্তি আর পালাজোতে। প্রিয় বন্ধুদের সঙ্গে গোটা একটা দিন। খাওয়াদাওয়া আর ঠাকুর দেখার টইটইয়ে কুর্তি-পালাজোর মতো আরামদায়ক আর কিছুই নেই বোধ হয়!
দশমীর সিঁদুর খেলা আর মন খারাপ জমুক শাড়ির আঁচলে: বিদায়বেলার সাজে থাকুক প্যান্টালুনসের আনারকলি অথবা সনাতনী শাড়ির সম্ভার। কী ভাবছেন? প্রিয়ঙ্কা আর সোহিনীর মতো আপনিও কি ভরসা রাখবেন প্যান্টালুনস-এই? এই প্রতিবেদনটি 'আনন্দ উৎসব' ফিচারের একটি অংশ।