আরাম আর স্টাইল কী একসঙ্গে পাওয়া অসম্ভব? প্রচলিত ধারণা নাকোচ করলেন তনুশ্রী চক্রবর্তী।
পুজো-পার্বণের দিনে শাড়ি বা ভারতীয় পোশাকই পছন্দ তনুশ্রীর। কিন্তু খুব ভারী কারুকাজ করা শাড়ির বদলে হাল্কা লিনেন, বা সিল্কের মতো ফুরফুরে কাপড়ের শাড়িই তাঁর প্রথম পছন্দ।
সারা বছর কাজের খাতিরে নানা রকম পোশাক পরতেই হয় অভিনেত্রীকে। তাই পুজোর ক’দিন নিজের মতো আরামদায়ক পোশাক পরেন তিনি। যাতে জমিয়ে বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা মারা যায়। সুতির কাপড়ে উজ্জ্বল রঙিন পোশাক পরে যত, আরাম, তা আর অন্য কোনও পোশাকে পাওয়া যায় না।
কিন্তু তাই বলে স্টাইলের সঙ্গে আপস করেন না তিনি। সাধারণ কুর্তিও জ্যাকেট বা কিমোনোর সঙ্গে মিলিয়ে-মিশিয়ে পরা, কিংবা একটু অন্য ধরনের গয়না বাছার মতো কিছু ফিকির ভালই জানা রয়েছে তাঁর। যাতে ছিমছাম সাজও আসে উৎসবের ছোঁয়া।
একরঙা শাড়িতেও যদি নজর কাড়তে চান, তা হলে একটু অন্য ধরনের প্রিন্টের ব্লাউজ বেছে নিন তনুশ্রীর মতো। সঙ্গে কিছু ভাল গয়না পরে নিন। তা হলেই কেল্লা ফতে! খাদির শাড়িতেই আপনি সকলের চেয়ে আলাদা হয়ে উঠবেন— এমনটাই মনে করেন তনুশ্রী।
ছবি: প্রিয়ম বক্সী, রূপটান শিল্পী: নবীন দাস, সাজ : অনুপম চট্টোপাধ্যায়, পোশাক: ওয়ার্সি কলকাতা, স্থান: ক্যান্টিন পাব অ্যান্ড গ্রাব