ঘরবন্দি মনখারাপের পুজো। তাতেই এ বার ঠাকুর দেখার আনন্দ। এবং পুরোটাই ভার্চুয়াল। আমাদের এই ৩৬০ ডিগ্রি পুজো পরিক্রমায় জনপ্রিয় সঞ্চালিকা সুদীপা চট্টোপাধ্যায় বেছে নিলেন নিজের পছন্দ- বড়িশা ক্লাব, বেহালা নূতন দল, মানিকতলা চালতাবাগান, দমদম পার্ক তরুণ সঙ্ঘ এবং শিবমন্দিরের পুজো।
বড়িশা ক্লাবের থিমে এ বার পরিযায়ী শ্রমিকদের কথাচিত্র। মা দুর্গা এখানে পরিযায়ী শ্রমিক এক মায়ের রূপে, কোলে সন্তান।
সোশ্যাল মিডিয়ায় ইতিমধ্যেই ঝড় তোলা এই প্রতিমার অনুপ্রেরণা আশির দশকে চিত্রশিল্পী বিকাশ ভটাচার্যের আঁকা বিখ্যাত পেন্টিং ‘দর্পময়ী’।
বেহালা নূতন দলের ভাবনায় ‘অমলের পুজো’। রবীন্দ্রনাথের ‘ডাকঘর’ উপন্যাসকে ঘিরেই তাদের মণ্ডপসজ্জা।
মণ্ডপ আস্ত একটি ডাকবাক্স। অন্দরসজ্জাও ডাকঘরের আদলেই।
মানিকতলা চালতাবাগানের পুজোয় উঠে এসেছে অতিমারী পরিস্থিতির দুর্দিন।
কূটিরের আদলে মণ্ডপে একচালার ছোট্ট মাতৃমূর্তি ভারি ছিমছাম আর স্নিগ্ধ।
পাল্টে যাওয়া সময়ের ছবি দমদম পার্ক তরুণ সংঘের পুজোয়।
মা দুর্গার সামনে চিন্তাক্লিষ্ট এক মানুষের মূর্তি মণ্ডপসজ্জায় আলাদা মাত্রা এনেছে।
শিবমন্দিরের থিমে সঙ্কটকালে দেবীর ঘর।
প্রতিমা থেকে মণ্ডপ সবেতেই বিপদের ঝড় সামলানোর লড়াই।